পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মানুষের যথার্থ স্বরূপ । —শুধু তাহাই নহে, সৰ্ব্বব্যাপী সাৰ্ব্বভৌমিক বস্তুর অন্বেষণ করিয়াছেন—দেখা যায়, তাহার এই সত্যেরই পুনঃপুনঃ অন্নসন্ধান করিয়াছেন, “এমন কি পদার্থ আছে, যাহাকে জানিলে সমুদয়ই জানা হয়।” যেমন একতাল মৃত্তিকাকে জানিতে পারিলে জগতের সমুদয় মৃত্তিকাকে জানিতে পারা যায়, সেইরূপ এমন কি বস্তু আছে, যাহাকে জানিলে সমুদয় জগতের জ্ঞানলাভ হইবে । এই তীহাদের একমাত্র অনুসন্ধান, এই তাহাদের একমাত্র জিজ্ঞাসা তাহাদের মতে সুমুদয় জগৎকে বিশ্লেষণ করিয়া একমাত্র “আকাশ” পদার্থে পৰ্যবসিত করা যাইতে পারে। আমরা আমাদের চতুঞ্জি যাহা কিছু দেখিতে পাই, স্পর্শ করিতে পারি বা আস্বাদ কষ্টি এমন কি, আমরা যাহা কিছু অনুভব করিতে পারি, সবই কেবল মাত্র এই আকাশেরই বিভিন্ন বিকাশমাত্র। এই প্রকাশ স্বশ্ন ও সৰ্ব্বব্যাপী। কঠিন, তরল, বাষ্পীয়—সকল পদার্গ, সৰ্ব্বপ্রকার আকৃতি, শরীর, পৃথিবী, স্বৰ্য, চন্দ্র, তার—সবই এই জাকাশ । হইতে উৎপন্ন। . . . . . ... ', z এই আকাশের উপর কোন শক্তি কাৰ্য্য করিয়৷ তাছ इश्क জগৎ স্বজন করিল? জাকাশের সঙ্গে একটা সৰ্ব্বব্যা - রহিয়াছে। জগতের মধ্যে স্থত প্রকার ভিন্ন ভিন্ন শক্তি জছেজাকর্ষণ, বিকর্ষণ, এমন কি, চিন্তাশক্তি পৰ্যন্ত, প্রাগনামক এক মহাশক্তির বিকাশ। এই প্রাণ আকাশের উপর কার্য্য করিয়া এই জগৎপ্ৰপঞ্চ রচনা করিয়াছে। করপ্রারম্ভে"এই প্রাণ দে হীলঙ্কপ অবস্থিত ছিল। পরে গ্রাণের গ্রঞ্জৰে ইউক্ষিণ