পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তাহা হইলে দেখা গেল, একটমাত্র বস্তুই আছে, তাঁহাই । নানারূপে প্রতীত হইতেছে। ইহাকে আত্মাই বল, আর বস্তই বল, বা অস্ত কিছুই বল, জগতে কেবল একমাত্র ইহারই অস্তিত্ব আছে । অদ্বৈতবাদের ভাষায় বলিতে গেলে এই জাম্বাই ব্রহ্ম, কেবল নামরূপ-উপাধিবশতঃ বহু প্রতীত হইতেছে। সমুঞ্জের তরঙ্গগুলির দিকে দৃষ্টিপাত কর ; একটা তরঙ্গও সমুদ্র হইতে পৃথক নহে। তবে তরঙ্গকে পৃথক দেখাইতেছে কেন ? নাম রূপ—তরঙ্গের আকৃতি, আর আমরা উহাকে ‘তরঙ্গ’ এই ৰে। মাম প্রদান করিয়াছি, তাহাতেই—উহাকে সমুদ্র হইতে পৃথক কুরিরাছে নাম রূপ চলিয়া গেলেই, উহা যে সমুদ্র ছিল; সেই 'মুদ্রই রহিয়া যায়। তরঙ্গ ও সমুদ্রের মধ্যে কে প্রভো করিড়ে রে? অতএব এই সমুদয় জগৎ একস্বরূপ হইল নম্নরূপই ত পার্থক্য রচনা করিয়াছে। যেমন স্বৰ্য লক্ষ লক্ষ জলৰণা প্রতিকৃতি স্বষ্টি করে, তস্কপ সেই এক আন্ধ, সেই এক সভা :ভিন্ন ৰক্ততে প্রতিবিধিত হইয় নামারূপে উপলব্ধ হইতেছেন। মি। এই মঞ্জন পূর্ণ বিখ্য, আর সময় জগৎ ছ ংশনে ল'ন দিকের উদ মাছৰ মেষ্টি পা,