জ্ঞানাঙ্কুর কাঃ, ১২৮২) বলিবণমাত্র, “গো” এই শব্দ, “গে|” હાફે ઝifરું, “cજiા” કાફે ટ્ટઃ, હાફે তিনের মধ্যে যখন চিত্ত ইতস্ততঃ হয়, তখন চিত্তের যে “গে|” বিষয়ক পরিণাম, তাছা সবিতর্ক-সমাপত্তি বলিয়া উক্ত হয় । নিবিতর্ক-সমাপত্তি কি ?— ন, “স্মৃতি পরিশুদ্ধে স্বরূপ-শূন্যেব। অর্থ মাত্র নির্ভস নির্বিতর্ক । ’ যখন শব্দ কি অর্থ কিছুরই স্মরণ নাই, যখন আপনি কিছু নই, ভাব্য বিষয়টিই সৰ্ব্বস্ব-—এই রূপ কেবল বিষয়-মাত্রটিই প্রকাশ পাইতেছে, তখন চিত্তের সেই যে, পরিণাম, তাছাকে নিবিতর্ক-সমাপত্তি কহে । যদি তন্মাত্র-বিশেষ বা অন্তঃকরণ ইত্যাদিরূপ কোন একটি সুক্ষম বিষয়ে, চিত্ত তন্নিষ্ঠ এবং তন্ময়ভাবে সমপিত হইয়া শব্দ, অর্থ এবং জ্ঞান এই তিনের মধ্যে বিকম্পিত হয়, অথবা দেশ কাল দ্বারা পরিচ্ছিন্ন হয়, তবে তখন চিত্তের যেরূপ পরিণাম হয়, তাহাকে সবিচার-সমাপত্তি কহে । এবং যখন উক্তরূপ সুক্ষম বিষয় শব্দার্থ-জ্ঞানবিবর্জিত রূপে ও দেশ কাল অবস্থায় অনবচ্ছিন্ন রূপে প্রকাশ পায়, অর্থাৎ বস্তু-মাত্র-রূপে প্রকাশ পায়, তখন তদ্বিষয়ক যে চিত্তের পরিণাম, ভহিণকে নিবিচার-সমাপত্তি কছে। “ভূক্ষবিষয়ত্বঞ্চলিঙ্গপর্যাবসানং "স্থ ক্ষম বিষয়ত্ব প্রকৃতি পৰ্য্যন্তে পরিসমাপ্ত। অর্থাৎ পঞ্চ স্থূল-ভূত এবং বহিরিন্দ্রিয় অপে পাতঞ্জলের যোগশাস্ত্র । ン3S ক্ষা পঞ্চ তন্মাত্র এবং অন্তঃকরণ সুক্ষমতন্মাত্র এবং অস্তুকরণ হইতে অহস্কার সুক্ষম, অহঙ্কার হইতে বৃদ্ধি সুক্ষম, বুদ্ধি হইতে প্রকৃতি সুক্ষম, প্রকৃতি হইতে সুক্ষম বিষয় অার নাই । আত্মা যেহেতু বিষয়ী শব্দের বাচ্য, বিষয় শব্দের বাচ্য নহে, এই হেতু আত্মা সুক্ষম বিষয় সকলের শ্রেণীর মধ্যে স্থান পাইতে পারে না ।
- ভ এৱ সবীজঃ সমাধিঃ * । সবিতর্ক-সমাপত্তি, নিবিতক-সমাপত্তি, সবিচার-সমাপত্তি এবং নিবিচারসমাপত্তি এই চারি প্রকার সমাপতিই সবীজ সমাধি বলিয়া উক্ত হয়। অর্থাৎ কি স্থল বিষয়, কি সুক্ষম বিষয়, কি বিকম্পিত বিষয়, কি অবিকম্পিত বিষয়, যে কোন প্রকার বিষয় হউক, তাহাতে চিত্ত তন্ময় এবং তন্নিষ্ঠ ভাবে পরিণত হইলেই তাছাকে সবীজ সমাধি কছে। কিন্তু তাছার মধ্যে নিবিচার সমাপত্তিই সর্বাপেক্ষ শ্রেষ্ঠ। কেননা, সবিকণপ-সমাপত্তির লক্ষিত বিষয় স্থল এবং বিকম্পিত ; নিবিকম্প সমাপতির লক্ষিত বিষয়, স্কুল এলং অবিকণিপত; সবিচার সমাপত্তির লক্ষিত বিষয়, সুক্ষম এবং বিকশিপত ; এবং নিবিচার সমাপতির, লক্ষিত বিষয় সুক্ষম এবং অবিকম্পিত । এই রূপে দেখা যাইতেছে যে, নিবিচার সমাপতিই সৰ্ব্বাপেক্ষণ শ্রেষ্ঠ । “সছ
