পাতা:জ্ঞানাঙ্কুর ও প্রতিবিম্ব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/১৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্ঞানাঙ্কর ফাঃ, ১ ৮২) নেরই বা বিচার কেন ? উৎকৃষ্ট ও নিরুটের পরিণাম ও উদেশ্য যদি একই হয়, তবে উৎকৃষ্ট ও নিরুষ্টের প্রভেদ কি থাকিল ? যদি ভিন্ন হয়, তবে মানব মাত্রেই এক পদাৰ্থ । কিরূপে বলা যায় ? যদি মানব মাত্রেরই উদেশ্য ও পরিণাম এক্ট হয়, তবে তাহাদিগের অধিকারও সমান হইবে, কিন্তু কি জন্য তাহা হয় না ? এই সকল নিগূঢ় তত্ত্ব সকলেরই জানিতে ইচ্ছা হয় । এ পর্য্যস্ত এই সকল সম্বন্ধে কত তর্ক বিতর্ক হইয়া গিয়ছে, তাহার ইয়ত্তা নাই ; কিন্তু তাহাৰ ফল সৰ্ব্ববাদী সম্মত কিছুই স্থির হয় নাই, কথন যে হইবে তাহারও স্থিরতা নাই । তবে অনেকে এইরূপ অনুমান করিয়াছেন যে, মানব ঈশ্বরের ইচ্ছাকৃত স্বস্ট বস্তু ; কাৰ্য্য ; স্বৰ্গ, ঈশ্বর-সাযুজ্য-সারূপ্য বা মানবতত্ত্ব । ! कुझे रुझे रुग्न मोझे । ঈশ্বর-সেবাই মানবের । মোক্ষু-লাভই মানবের উদ্দেশ্য ; হহ । কাল মানবের কার্য্যকাল এবং পরকালের মুখ দুঃখই তাছাদের লক্ষ্য । DBB BBD DBB BBBBBS TC DDD D DDD DDDDD Dit তবে যে অবস্থার এরূপ প্রভেদ হয়, কহিয়া নাকি , কিন্তু কেন এরূপ ক কেবল পুর্ব বা ইছ জন্মের কার্য্য ফলে । সুতরাং মানব সম্বন্ধে কিছু জানিতে হইলে আগ্নে ঈশ্বর, স্থষ্টি, পরকাল ও পূৰ্ব্বজন্মের বিষয় জান। আবশ্যক । ক্রমে সে সকল বিষয় ჯჯაზ বিবেচনা করা যাইতেছে । কিন্তু তৎ পর্কে আমাদের আর একটা বিষয় দেখা আবশ্যক। বিশ্ব কেবল মনুষ্য লইয়া নছে । মানব ভিন্ন এই বিশ্বে এত পদার্থ আছে যে, মানব না থাকিলেও বিশ্বের কিঞ্চিম্মাত্র পরিমাণের স্থানত হইত না। অতএব সে সকল সম্বন্ধে কিঞ্চিৎ বিবেচমা করা আব শ্যক । যাহা কিছু আমাদের ইন্দ্রিয় গ্রাহ হয়, আমরা তাহারই সরা অনুভব করি । তাহার কতকগুলিকে পদণর্থ ও কতকগুলিকে পদার্থের শক্তি বলিয়া নিদেশ করি । অণমরা বলিয়া থাকি, যাহার সত্তা আছে, তাহা কেশন না কোন প্রয়োজনোদেশে সৃষ্ট হুইয়াছে । বিনা প্রয়োজনে কি এজন্য যাহার প্রয়োজন আমাদের বুদ্ধিতে অনুভূত হয়না, তাহার ও প্রয়োজন কলপন করিয়া লই, এই জন্য ব্যাস্ত্র, সর্প, রোগ, মৃত্যু প্রভৃতি যে সকল হইতে স্পষ্ট অপকণর দেখা যাইতেছে, তাছা হই | ণপনা করি, ভtছা বলিতে পারিন । বোধহয় যে দ্রব্যে কোন প্রয়োজম নাই, তাহার কোন মূল্য নাই এবং ঈশ্বর ষােহ। করিয়াছেন তাছা যে মূল্যহীন পদার্থ এরূপ সম্ভাবনা 3 &