ゞb" পতঞ্জলের যোগশাস্ত্র । (জ্ঞানfকুয় অঃ, ১২৮২ পাতঞ্জলের যোগশাস্ত্র * । (শ্ৰীযুক্ত দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুরপ্রণীত) মনুষ্য যখন যে কোন কাৰ্য্য করে, তাহাতে তাছার অবশ্যই কোন না কোন উদ্দেশ্য থাকে। নিতান্ত प्लेशानকেও বিনা উদ্দেশ্যে কার্য্যে প্রবৃত্ত হইতে দেখা যায় না । অ’ কার্যের উদ্দেশ্য কি, ইছা জানিতে পারিলেই কৰ্ত্তার জ্ঞানের পরিচয় পাওয়া যায়। যে উদ্দেশ্য যত মহানৃ এবং সাধনোপযোগী, তাছাতে ততই জ্ঞানের চিহ্ন প্রকাশ পায় । কাহারও উদ্দেশ্য ক্ষণস্থায়ী, বিষয়ভোগ মাত্রেই পর্য্যাপ্ত ; কাহারও চেষ্টা তদপেক্ষা দীর্ঘকালব্যাপী, বিষয়লাভের প্রতি উন্মুখ ; এবং কাহারও লক্ষ্য, অনন্ত কালের উপজীবিকার প্রতি স্থিররূপে নিবিষ্ট থাকে। প্রথম শ্রেণী অপেক্ষণ দ্বিতীয় শ্রেণীর লোক, এবং দ্বিতীয় শ্রেণী অপেক্ষ তৃতীয় শ্রেণীর লোক যে জ্ঞানের উন্নতসোপানে অধিরূঢ় ইছা অবশ্যই স্বীকার
- এই প্রবন্ধের কিয়দংশ পুর্বে প্রতিৰিম্বে প্রকাশিত হইয়াfছল । অতঃপর ইছা যথাক্রমে জ্ঞানাকুরে প্রকাশিত হইবে । যে সকল পাঠক পুৰ্ব্ব প্রকাশিত অংশ পাঠ क८ज्ञन नारे, उँीशंदमब्र जनT शूर्ति थकtभि७ अ९*ऎकू थउिरिश हईएउ डै६.ज कब्रिब्र প্রকাশ করা যাইতেছে ।
করিতে হইবে। এই নিয়মানুসারে যে কেবল ব্যক্তিবিশেষের জ্ঞানের তারতম্য নিরূপিত হয় এমন নহে, জাতি বিশেষেরও সভ্যতার তারতম্য নির্দিষ্ট হইতে পারে। অতীব সভ্য জাতি, স্কুৎপিপাসাদি শান্তি করিতে পারিলেই নিশ্চিন্তু থাকে । অসভ্য জাতি, ক্রমে খণ্ড উন্নতি লাভ করে, ততই দীর্ঘকাল স্থায়ী ভোজ্য এবং ভোগ্য সামগ্রী সংগ্রছে যত্নবান্ ছয় ; এবং যখন তাছাত্তে সুন্দররাপে কৃতকার্য্য ছয়, তখন তাহারা সভ্যপদবীতে আরোহণ করে। তখন কিসে যাবজ্জীবন মুখে স্বচ্ছন্দে অতিবাহিত হুইবে, ইছাৱই প্রতি লোকের দৃষ্টি হয়। কিন্তু সভ্যজাতির মধ্যে যাহারা প্রকৃত জ্ঞানের পথ অবলম্বন করিয়াছেন, তাছার কেবল ক্ষণিক বিষয়ভোগ, ঐছিক মুখ স্বচ্ছন্দতা, ইছার কিছুতেই তৃপ্ত না হইয়া, নিত্য কালের উপযোগী যে \ারমার্থিক বিষয়, তাহারই উপার্জনে এাণপণ যত্ন করিয়া থাকেন । পূৰ্ব্বকালে জামাদের দেশ সভ্যতা বিষয়ে কোন দেশ অপেক্ষা নু্যন ছিল না । তৎকালে আমাদের দেশের, কি রাজ্যশাসন, কি কৃষিবাণিজ্য, কি বিদ্যাশিক্ষা, সকলই অতি সুচাৰুৰূপে । প্রণালী-বন্ধ হইয়াছিল ; তখন পরি
