জ্ঞানাঙ্কুর চৈঃ,১২৮২) যথেষ্ট খ্যাতি ও প্রতিপত্তি লাভ করি তেছেন। বৃথা কার্য্যে সময় পাত না করিয়া ও মস্তিষ্ককে অনর্থক বিমূর্ণিত সমালোচন | ఫిచిఫి করিয়াছেন, তাহার কাশ্মীর প্রদেশের অতি রমণীয় শোভা নিকরে মুগ্ধ হইয়া তথায় আপনাদের কোন না কোন না করিয়া, আমাদের দেশীয় গ্রন্থকার- অনপনেয় চিহ্ন পরিরক্ষিত করিয়া পদী-লোলুপ বিদ্বানবৃন্দ কাশ্মীরকুমুমবৎ পুস্তক লিখিতে চেষ্টা করেন তাহা হইলে অবশ্যই বথেষ্ট গৌরব-ভাজন হইবেন সন্দেহ কি ? প্রত্যুত, “কাশ্মীর-কুসুম” অতি আদরের সামগ্ৰী হইয়াছে । অমরা যত্ন সহকারে ইছার আদ্যোপাত্ত পাঠ করিয়াছি । গ্রন্থকারের লিখিবার ক্ষমতা আছে । ক্ষমতার সহিত, যত্ন বিনিয়োজিত হইলে পরম রমণীয় কুসুম সমুৎপাদন করিবেই করিবে । i হার না ইচ্ছা হয় ? সেই তুষার রাশি যদি ছেন । এরূপ অনুপম সৌন্দর্য্য সম্পন্ন নগেন্দ্র কন্দরে পরিভ্রমণ করিতে কণ সমাচ্ছন্ন গম্ভীর গিরিবর দেখিতে—সেই পরমরমণীয় নেত্রমন স্নিগ্ধকারী মুদূর
- i
|
| | } স্ত্রীযুক্ত রাজেন্দ্র মোহন বস্তুজ মহাশয় । বিশেষ যত্ন সহকারে কাশ্মীর সম্বন্ধীয় বহুতর অবশ্য জ্ঞাতব্য বিষয় সংকলন করিয়াছেন । কাশ্মীর ভারতবর্ষের মধ্যে অতি মনোরম স্থান। অতি পুরাকাল হইতে এই নগ-কন্দর পরিবেষ্টিত, সুষমাময়ী প্রস্থন মালা বিশোভিত, হ্রদ, ভড়াগ, নিঝরিণী পরিবৃত, স্বভাবের পরমরমণীয়তার নিকেতন স্বরূপ ভূখণ্ড “ ভূলোক স্বৰ্গ ’ নামে প্রথিত হইয়া আসিতেছে। হিন্দু বা মুসলমান, বৌদ্ধ বা খৃষ্টান যে কোন জাতি যে কোন সময়ে ভারতের অদৃষ্ট চক্রের কোনরূপ পরিবর্তন সংসাধিত t } i f
i | বিস্তুত স্বভাব সমুৎপন্ন পুষ্পক্ষেত্র মধ্যে প্রজাপতি রূপে উডুডীন হইতে,-- সেই সমর্শীর্ঘ পাদপপুঞ্জ পরিবেষ্টিত অগণ্য উৎসমালা সম্পন্ন গিরিশিরে সুশীতল শিলাতলে সংসার মমতা বিরহিত হইয়া, আপনাকে আপনি ভুলিয়া তাপসরূপে উপবেশন করিতে,— সেই নভোমণ্ডল বিশোভিনী মেঘ মালাকে স্বীয় পদতলে বিচরিত ও বিলুষ্ঠিত হইতে দেখিয়া তৎসহ বালকের ন্যায় ক্রীড়া করিতে,—এবং সেই বসন্তাগম জনিত তেজস্ব মহর্ষিলৎ ভীতি অথচ প্রীতি জনক সৰ্ব্বথা মুগ্ধ কর একটা গিরিশৃঙ্গের নিকুঞ্জ কানন মধ্য হইতে অপর গিরিশৃঙ্গের নিকুঞ্জে i i ; ; } পক্ষিরুপে পলায়ম করিতে কাহার না ইচ্ছা হয় ? যাহার সে ইচ্ছা হয় না নিশ্চয় জানিও সে হৃদয়হীন। ইচ্ছা হয় বটে কিন্তু সকলের ভাগ্যে এ অতুল মুখ ঘটিয় উঠা মুকঠিন। বাছাদের ঘটিবণর আশা আছে তাছাদের
