পাতা:জ্ঞানাঙ্কুর ও প্রতিবিম্ব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/২৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্ঞানাঙ্কর বৈঃ, ১২৮৩) মধ্যে লেকচর দিতেন বুঝি ? আমিও কলিকাতায় বার কভক লেকৃচর দিয়াছিলাম। একবার পুলোগামি নিবারণ জন্য টোউনহলে এক প্রকাও বক্তৃতা করি। তাছার সার মৰ্ম্ম সব কাগজে বেরিয়েছিল । ইংলিস ম্যান কাগজ বলেছিল বাঙ্গালিতে এমন লেকৃচর আর কেহ দিতে পারে না ।—” যোগেশ ৰুদ্ৰকাস্তের আত্মগরিমা আেগত থামাইয়া বলিলেন,— “মহাশয় বলিলেন না, বিমলা কোথায় আছেন ?? ৰুদ্ৰ কণন্ত বলিলেন,— “বিলক্ষণ কথা, আমি তা কোথ্যেকে জানবো ? আমি যেমন বাজার গুজব শুনেছিলেম তাই মহাশয়কে জিজ্ঞাসা করলেম, আর কিছু জানি না ।” যোগেশ বলিলেন,— “বড় দুঃখের বিষয় নিয়ত পাপচরণে আপনার হৃদয় পাষাণবৎ হইয়া গিয়াছে । পাপ্লে আর কষ্ট বোধ হয় না । যাহা হইয়াছে তাছার আর উপায় নাই। এখনও সতর্ক ইউন। আর পাপের উপর পাপ করিবেন না । প্রতারণা করিয়া আমাকে বঞ্চনা করিবেন না । আপনি জানেন না বোধ হয়, যে আপনার এই কাৰ্য্য কতজনের হৃদয়ে মৰ্ম্মাম্ভিক ষাতনা উৎপাদন করিয়াছে, এই কার্য্য কভজনের সর্বনাশের মূল স্ব বিমল । | ミbrü রূপ হুইয়াছে। এখনও ক্ষান্ত হউন, আ মাকে ক্ষমা কৰুন। সমস্ত কথা বলিয়া, আমাকে সুস্থির কৰুন। আমি প্রতিজ্ঞ করিতেছি, জগতে এ কথা আর কেছ জানিতে পরিবে না ।” ৰুদ্ৰকান্ত বলিলেন,— “ষোগেশ বাবু! আপনি পাগল্পের মত কথা বলছেন, দেখতে পাই । বড় দুঃখের বিষষ যে, আপনার বুদ্ধি এরূপ খারাপ ছয়ে গিয়াছে । আপনি স্থির হউন ।” রামকৃষ্ণ বিকট হাস্য করিলেন ! যোগেশ কহিলেন,— - “কদ্রকান্ত বাবু, আপনি সহজে এ কথা না বলিলে কোন জোর নাই। কিন্তু জানিবেন, কিছুই আমার অগোচর थांकिएद ना ।। ७थन मा रुझ छुझे म७ কণল পরে আমি সমস্তই জানিব । ৰুদ্ৰকান্ত বাবু ব্যাপারটা সহজ নয়। চেষ্টা করিলাম, সহজে মিটিল না, আমার আর দোষ নাই। মনে করিবেন না যে আমি এ বিষয়ের এই পৰ্য্যন্ত মাত্র অনুসন্ধান করিয়াই ক্ষণস্তু হইলাম । এ ব্যাপারে আপনি আমণকে যতদূর সম্ভব মৰ্ম্মবেদনা দিয়াছেন। কিন্তু আমি এভদূর নীচ ও ইতর নছি যে এজন্য আপনার সহিত কোম অভদ্র ব্যবহার করি ।.সহজে শেষ হয় ইহাই আমার ইচ্ছা, তাছা হইল না । অগত্যা অামাকে উপায়ান্তর অবলম্বন ফে