না । তাছার মন এই সমরে যক্ষ্মণীর পেষণী যন্ত্র দ্বারা ভয়ানকরপে পেষিত ছইত্তেছিল । কেনই বা ঈশ্বর প্রণয়ের সৃষ্টি করিলেন ? কেনই বা বিদায়ের কারণ হষ্টি করিলেন ? তাহার অভিপ্রায় কে বুঝিবে ? সুবকযুবতীর হৃদয় এমনি উদ্বেল হইয়া উঠিল যে, পরস্পর পরস্পরের মুখের দিকে আয় চাহিতে, অক্ষম হইলেন। নরেন্দ্র আপনাকে বল পূর্বক গৃহ হইতে নিকুমিত কার লেন । নরেন্দ্রের পিতা বৃদ্ধ বয়সে বিবাহ করিয়াছিলেন । আমাদিগের দেশে বৃদ্ধ লোকে একটি অলপ বয়স্ক বালিকণকে বিবাহ করে, তাছা হইতে অতি অমঙ্গল জনক ফলই ফলিয়া থাকে । তাছা অসম বয়স নিবন্ধন দম্পভীর পরস্পর অপ্রণয়, পরিবার মধ্যে আত্মবিচ্ছেদ ও স্ত্রীলোকের পণপাচরণের প্রতি কারণ হয় । এ সকল দেখিয়া পৌরাণিক ভূৰ্বত্তান্ত । | | | j | i | পৌরাণিক ভুরত্তান্ত । (শ্ৰীযুক্ত কালীবর বেদ স্তবাগীশ সঙ্কলিত ) বর্তমান পৃথিবী মধুকৈটভের মেদ স্বারা সঞ্জাত হওয়ায় ইহার নাম মেদিনী হইয়াছে। এ কথার প্রকৃত অর্থ আমরা বুঝি না । বুঝিলেও ব্যক্ত করিতে সাহস হয় মা । আবার ব্যক্ত না করিয়াও স্থির থাকা যায় না । যাছা হউক পুৰ্ব্বাচর্যেরা মেদিনী নামের (জ্ঞানাকুর অঃ, ১২৮২ শুনিয়াও আমাদিগের দেশের কোন কোন বৃদ্ধ লোক পুনরায় কেন বিবাহ করেন বলা যায় না । আমার একটি বন্ধু বলেন যে, এই সকল ব্যক্তি স্ত্রীপদার্থ যত ভাল বাসেন, স্ত্রীকে তত তাল বাসেন না। স্ত্রী-পদার্থ অস্তুস্থিত লেই ভাস্থার অভাব তাছারা সহ ক পারেন না, আর একটি স্ত্রীপদার্থ দ্বারা সে অভাব যে পৰ্য্যস্ত ন৷ পূরণ করতে পারেন, স্বস্থির হয়েন ন| ধিনি র্তাহার স্ত্রীকে যথার্থ ভাল বাসেন, পরলোকগত হইলে তিনি র্তাহাকে কখনই ভুলিতে পারেন না । এক জন ইংরাজী কবি যথার্থই বলিয়া ছেন,— द्वै इ to.
- نمایه
তে “Earthly love, when bless'd by heaven, londs not with earthly life;" “ ঈশ্বরের মনোনীত পবিত্র প্রণয়, বিগত হ’লেও প্রাণ বিগত না হয় ।” ক্রমশঃ ল অন্বেষণ যে রূপ করিয়াছেন, আমরা তাহাই প্রদর্শন করিব, তাছার সদসম্ভাব পাঠকগণের উপর নির্ভর ককক । ** উৎপলিনী প্রভৃতি প্রাচীন কোষকারেরা বলেন, “ মেদজন্যত্ব-শক্তি লয়াই পৃথিবীর নাম মেদিনী।” এ
