পাতা:জ্ঞানাঙ্কুর ও প্রতিবিম্ব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

") { যখন অন্তঃপুর মধ্যে রমণীমণ্ডলে প্রবেশ করি, তখন দেখিতে পাই আপনার স্বৰ্গ মৰ্ত্ত চরাচর ব্যাপী কৰুণ সে স্থানকে এক নিমেষের নিমিত্তও বিস্মৃত হয় নাই। পাচীর ম। যে চুল খুলিয়া বড় গিন্নির স্কন্ধে মস্তক বিন্যাস করিয়া বসিয়া রহিয়াছে, এবং বড় গিন্নী যত্নের সহিত তাহার কেশ মধ্যস্থ উৎকুন বাছিতেছেন, তাহা দেখিলে কোন ভক্তের হৃদয়ে আপনাদের উদার প্রেমময় ভাবের কথা না সমুদিত হইবে এবং কোন ভক্তই বা তদর্শনে প্রেমাঞ্জ বর্ষণ না করিয়া স্থির থাকিতে পারিবে ? অtছ ! আর যখন পাচীর মা, পাচীর অপরাধ জন্য ভাস্কার গওে নখরাঘাত করিতেছে,তখন তাহা দেখিলে, অপিনগরই সময় বিশেষের অবস্থা ভিন্ন কি মনে পড়িবে ? আছা পাচীর মা লোক ভাল । পাচীর মা যখন একটা কঁঠাল লইয়া এক বিরলে খাইতে বসে তখন তাছার আত্মায় অবশ্যই আপনার আবির্ভাব হয়। নচেৎ সে মধুর ভগব কিরূপে জন্মিবে ? তাহ দেখিলেও পুণ্য আছে। প্রভুর আলোচনায় যত থাকা যায় ততই মঙ্গল । ষাহাতে প্রভুর কথা মনে পড়ে তাছাই ভাল । আমি সেই জন্য,পাঁচীর মা যখন ঐরূপে কঁঠাল খায়, তখন অন্তরাল হইতে হা করিয়া দেখি । লোকে তাছার মর বানর { (জ্ঞানfফুর জ্যৈঃ, ১২৮৩ কঁঠাল খাওয়া দোষের জন্য তাছাকে রাক্ষস বলে । ছিঃ ! ছিঃ ! সে লোকদের কখন মুক্তি হইবে না। খুর্দীর (র্তাহার স্ত্রী) কথা ষখন মনে পড়ে, তখন প্রভুর সমস্ত লীলা মনে হয়। খুর্দী যখন আমার উপর রাগ করিত, তখন যদি আমি তাহার নিকটস্থ হইতাম,খুদী তাহ। হুইলে মুখের যেরূপ বিকৃত ভাব করিত এবং যেরূপ উগ্ৰচণ্ড বেশে আমার নিকট থাইয়া আসিত ও যেরূপ বিকট চীৎকার করিত, তাহা দেখিলে আমার নিশ্চয় বোধ হইত যে, ভগবান বিরুত বদন হনুমস্তজীর রক্তের সহিত আমার দীর রক্তের কোন বিশেষ সম্বন্ধ আছে। (আমার মনে কোন দুষ্য ভাব নাই ) নচেৎ আমার খুদী এমন হয় কেন ? খুদী কি পুণ্যাত্মা ! তাহার উপর প্রভুর অনুগ্রহ ছিল, তাহার সার্থক জন্ম। আমি অধম, আমার উপায় কি হইবে ? প্রভো ! খুদীকে উদ্ধার করিয়াছ, আমাকে উদ্ধার কর । দয়াময় ! দীনবন্ধো ! অখিলনাথ ! অনাথশরণ ! ভবভয়বারণ ! ভগবান ভবানীপতি ! আপনার কোন্‌ গুণের কথা বলিব ? আপনার গুণের সীমা নাই । দুঃখের বিষয় সকলে আপনার শক্তি, গুণ, মহিমা বুঝে না । আমার ভরসা আছে, জগতে এবম্বিধ নাস্তিকতা অধিক দিন থাকিবে না । কারণ } আধুনিক নব্য বঙ্গীয় ভ্রাতৃগণ, দেশীয় میجات:یہ مہ: تُم۔۔ بعد -------- عتاب۔