পাতা:জ্ঞানাঙ্কুর ও প্রতিবিম্ব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্ঞা নাকুর জ্যৈঃ, ১২৮৩) ভাল বাসি কিন? অামি তোমারে কমলে o পৃথিবী হাসিয় যেলে উঠিবে এখনি ! ! কলঙ্ক রমণী নামে রটিবে তা হলে ? : কথা শুধাতে আছে?ওকথণভাবিতে অাছে? ওসব কি স্থান দিতে অাছে মনে মনে ? বিঞ্জয় তোমার স্বামী-বিজয়ের পত্নী তুমি সরলে ! ওকথা তবে শুধণও কেমনে ? তবুও শুধাও যদি দিব না উত্তর – হৃদয়েয লিখlআছে-দেখাবোনকারে কাছে হৃদয়ে লুকান রবে আমরণ কাল ! রুদ্ধ অগ্নি রণশি সম-দহিবে হৃদয়মম ছিড়ির খড়িয়া যাবে হৃদ গ্রস্থিজল । যদি ইচ্ছা হয় তবে, লীলাস মাপিয়াভবে শোণিত ধারায় তাহণ করিব নিৰ্ব্বাণ । নহে অগ্নি শৈলসম—জ্বলিবে হৃদয় মম যত দিন দেহ মাঝে রহিবেক প্রাণ ! যে তোমারে বন হোতে এনেছে উদ্ধারি, ষাছারে করেছ তুমি পানি সমর্পণ, প্রণয় প্রার্থন তুমি করিও তা হারি – তারে দিও যাহা তুমি ৰলিবে আপন! চাইন বাসিতে ভাল, বাল বাসিব না ! দেবতার কাছে এই করিব প্রার্থনা— বিবাহ করেছ যারে, সুখে থাক লয়ে ভা:ে বিধাত মিটনতৰ সুখের কামনা !” “বিবাহ কাছারে বলে জানিন। তাঅ।মি” কহিল কমল৷ তৰে বিfপম কামিনী ! “কারে বলে পত্নী আর কারে বলে স্বামীকারে বলে ভাল বাস। আজিও শিখিনি এই টুকু জানি শুধু এই টুকু জানি, দেখিবারে আঁখি মোর ভাল বাসে যারে শুনিতে বাসি গেণ ভাল যার সুধা বাণীশুনিব তাছার কথা দেখিব তাছারে ! . ইছাতে পৃথিবী যদি কলঙ্ক রটায় • বন ফুল । ·ጋ› ጫ ইহাতে হাসিয়। যদি উঠে সব ধর। বল গে। নীরদ আমি কি করিব তার ? রটণয়ে কলঙ্ক তবে হামুক ম। তার" | বিবাহ ক{হণরে বলে জানিতে চাহি ন – তাছারে বাসিব ভাল, ভাল বালি যাৱে । তাহারই ভালবাসা করিব কণমন যে মোরে বাসেন ভাল ভাল ৰাসি ফরে” নীরদ অবাক রহি কিছুক্ষণ পরে বালিকারে সম্বোধিয়া কহে মৃদুস্বরে, ‘‘সেকি কথা বলে বাল যেজন তোমারে বিজন কাননু হতে করিয়া উদ্ধার অনিল, রাখিল যত্নে সুখের অt গারে— সেকেনগে। ভালবাস। পাবেন তোমার? হৃদয় স পেছে যেলে। তোমারে নবীন। সেকেন গে। ভালবাসা পাবেম তোমার?” কমল কহিল ধীরে “অমিত। জানিন।’ নীরদ সমুচ্চ স্বরে কহিল আবার— “তবে যালো দুশ্চারিনি! যেথা ইচ্ছাতোর কর তাই যাহা তোর কছিবে হৃদয়— কিন্তু যত দিন দেহে প্রাণ রবে মোর--- তোর এ প্রণয়ে আমি দিব না ও শ্রয় ! আর তুই পাইবিনা দেখিতে অামারে— জ্বলিব যদিন আমি জীবন অনলে— স্বরগে বসিব ভাল যা খুনী যাহারে— প্রণয়ে সেথায় যদি পাপ নাছি বলে ! কেন বল পাগলিলি ! ভালবাসি মোরে অনলে জ্বালিতে চাস এ জীবন ভোরে বিধাত যে কি আমার লিখেছে কপালে ! যে গাছে রোপিতে যাই শুকায় সমুলে ? ভৎসনা করিবে ছিল নীরদের মনে— অাদরেতে স্বর কিন্তু ছয়ে এল নত ! কমল নয়ন জল ভরিয়া নয়নে, মুখ পানে চাছি রয় পাগলের মত !