পাতা:জ্ঞানাঙ্কুর ও প্রতিবিম্ব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩৩৯

-تعاہم منتr.rت:چ== ৩২৪ বিমলা । (आमाङ्कन्न रैज?, કરન્ગ বরদাকান্ত কুপিত স্বরে বলি লেন,— “বলেন কি মুখোপাধ্যায় মৃহাশয় ? ৰুদ্ৰ আমার সচচরিত্রের একশেষ । আপনি যদি তার বিরোধে কখন কিছু শুনে থাকেন, নিশ্চয় জামৃবেন সেটা ভুল।” গঙ্গাগোবিন্দ গম্ভীরভাবে বলি লেন,— “আমাদের বিমলার ব্যাপারটাও কি ভুল ?” বরদাকান্ত কিছু থভমত খাইয়া বলিলেন,— “সেট জনরব মাত্র ।” গঙ্গাগোবিন্দ উচ্চ হাস্য সহকারে বলিলেন,— “রায় মহাশয় ! কি কথা বলেন ? অপনি পুত্রের দোষ সংশোধন করিতে আরম্ভ কৰুন। এ সকল বড় সৰ্ব্বনেশে কথা হইয়া উঠিতেছে।” রায় মহাশয় বলিলেন,— “আপনি প্রবীণ হইয়। এ কথা বলেন এ বড় দুঃখের বিষয় । বালকের কথায় কি জনরবে বিশ্বাস করিবেন না । ৰুদ্র বড় সৎ । আমি বলিতেছি তাহার কোন দোষ নাই ।” মুখোপাধ্যায় মহাশয় কছিলেন,— “চখে দেখা বিষয় যেমন কদাচ অবিশ্বাস করা যায় না, তেমনি এ ব্যাপারের এমন প্রমাণ পাওয়া গিয়া ছে যে, তাহা কদাচ অবিশ্বাস করা যেতে পারে না । আপনি হাজার বলুন তথাপি এ আমার নিশ্চয় বিশ্বাস যে, রামকৃষ্ণ ও ৰুদ্ৰকান্তই এই ভয়ানক কাণ্ডের মুল ৷” বরদাকান্ত একটু বিরক্ত হইয়া বলিলেন,— “এ আপনার অন্যায় কথা । এমন বিশ্বাস হলে কি করা যেতে পারে ?” গঙ্গাগোবিন্দ কছিলেন,— “করা সবই যেতে পারে । আপনি একটু মনোযোগী হলে সকলই হয় । আপনার উৎসাহ না পাইলে, ৰুদ্ৰকান্তের কি সাধ্য এমন করে।’ বরদাকান্ত চটিয়া বলিলেন,— “আপনি আমায় কি করিতে বলেন ? বালক যদি একটা মন্দ কাজ করেই থাকে, তাই বলিয়া কি তাকে মেরে ফেলা বিধি ?” গঙ্গাগোবিন্দ বলিলেন,— “পিতা মাতার চক্ষে সন্তান চির দিন বালক । আপনার বালক সংসারে ষার পর নাই দৌরাত্ম্য করবে, আপনি বালক বলিয়া সমস্তই উপেক্ষা করিবেন। কিন্তু লোকে ভাছ সহ করিবে কেন ? অবশ্যই তাছার প্রতি বিধান কর। অবশ্যক । আপনাকে বলিয়া যদি তাহার উপায় না হয়, তাহা হইলে অগত্য অন্য উপায় অবলম্বন করিতে হইবে।” يكتاتيتيتيتيتشتتة