६, २२४४) aांबांडूद “ভিন কোণা পৃথিবী” এই প্রবাদ যে কোথা হইতে উৎপন্ন ছইল, তাছা বুঝা যায় না। “পৃথিবী ত্রিকোণ” এ কথ ক্ষিতীশ-বংশাবলি-চরিত। १भ्रे দেখা যায় না । বোধ হয়, " তাবভ্রিকোণ—” এই আধুনিক শ্লিষ্ট আদি-রস-ঘটিত কবিতাটি ও তন্ত্র শা আর্য্যদিগের কোন মান্য গ্রন্থে লিখিত ! স্ত্রোক্ত ত্রিকোণ-যন্ত্রে আধার-শক্তি গেল । " কেহ বলেন * কদম্ব ফুলের ন্যায় গেল।” কেহ বলেন “ পৃথিবী | মাভ্যাকতি । " কেহ বলেন “ একটা অণ্ডকে সম ভাগে ছেদ করিলে তাহারগোলত্ব যেরূপ থাকে, পৃথিবীর গোলতু সেই রূপ *" ইত্যাদি | শূন্যে থাকার পক্ষেও এই রূপ। কেহ বলেন, “ পৃথিবী আপন শক্তিতে আছে । * কেহ বলেন - ঈশ্বরের মহিমায় ” কেহ বলেন পৃথিবী অাধারণখ্য ঐশী-শক্তি অবলম্বন করিয়া স্থিত অtছেন, কিন্তু তিনি আপন অভিমুখে সমপণতবৰ্ত্তী পদার্থ স্তর সকল নিরন্তর আকর্ষণ করিয়াছেন” ইত্যাদি । পূজা ঐ প্রবাদ জন্মাইবার মূল। শূন্যোপরি যদি পৃথিবীর স্থিতি । নির্ণয় হইল, ভবে পুরাণে বর্ণিত আছে যে, “ পৃথিবী কমঠ পৃষ্ঠে, শেষ-সপের ব। বাসুকির মস্তকোপরি নিচিত আছে । এ বর্ণনার লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য ভিন্ন হইলে ও হইতে পারে ; অর্থাৎ ঐ রূপ বর্ণনা কেবল রূপক বা উৎপ্রেক্ষা পুষ্টির নিমিত্তই বলিতে হইবে । প্রকৃত পক্ষে কমঠ ও বাস্থকি প্রভৃতি এক একটি পার্থিব স্তরের নাম । (ক্রমশঃ ) ক্ষিতীশ-বংশাবলি-চরিত।* ভারতবর্ষ বিস্তীর্ণ দেশ । তদস্তগত প্রদেশ সংখ্যা অনেক। ঐ প্রদেশ সমূহ বিবিধ কারণে ইতিহাস
- অর্থাং নবদ্বীপের রাজবংশের বিবরণ, মহারাজেন্দ্র বাহাদুর কৃষ্ণচন্দ্রের পূৰ্ব্ব পুৰুষ রাজা ক্ষিতীশের পুত্র ফুট নারায়ণের বাঙ্গালীয় অণধিপত্য স্থাপনাবধি বর্তমান ক্ষিতীশচন্দ্রের সময় পৰ্য্যস্তু এই রাজবংশের ইতিহাস এবং নবদ্বীপ প্রদেশের পূৰ্ব্বতন ও অধুনাতন অবস্থা। স্ত্রকাৰ্ত্তিকেয়চন্দ্র রায়কর্তৃক সঙ্কলিত, কলিকাতা স্বতন সংস্কৃত যন্ত্র। সংবৎ ১৯৩২1 মুল্য ১০ এক টীকা অাট অলমা ।
প্রথিত । কোন প্রদেশ শৌর্য্যে, কোন প্রদেশ সৌন্দর্য্যে, কোন স্থান স্বভাব শোভায়, কোন স্থান বা সোঁজন্যে জগৎ মধ্যে দৃষ্টান্ত স্বরূপ হইয়া রছিরাছে। স্বর্ণ প্ৰসবিনী, রকত্বাদরা ভারত ভুমি একটি সংক্ষিপ্ত জগৎ । ইহাতে যাহা চাও তাছাই পাইবে । ধন রত্ন বল, বিদ্যা বল, সভ্যতা বল, গুণ বল, ' বীরত্ব বল, যাৰা কিছু অনুসন্ধান কর—= ভারতের ইতিবৃত্ত পর্যালোচনা করা সকলই দেখিতে পাইবে । ভারতের ७dखि ७८fक्लऊि ८मशेौब्र ♛दक्थि : क्लwiॉरें,
