পাতা:জ্ঞানাঙ্কুর ও প্রতিবিম্ব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্ঞানাকুর জৈঃ, ১২৮৩) ভ্যাগ করিয়াছে । এখন বিদ্বেষ জন্মাইয়া অনর্থক নিরীহ টিকেওয়ালা, দরজি ও ববিরচিগণের সহিত বিবাদ বিসম্বাদের প্রয়োজন কি ? আমরা বলি বঙ্গীয় নবীন কবিগণ ‘যবন ভারত ত্যাগ করিয়া অন্য দিকে মস্তিক্ষ চালনা কৰুন । “ভারত বন্দিনী’ ও ‘যবন ভারত'। কিন্তু এ গ্রন্থখানি অনেক ভাল । ইহার বীররস সমস্ত দয়গ্রাহী ও উদ্দীপক। শেষ দৃশ্যে বীরশিশু ভারত ভূমির দুর্দশা স্মরণ করিয়া উন্মত্তাবস্থায় সমরে যাইতেছেন, এমন সময় ধৈর্য্য ও ক্ষম র্তাহাকে নিবৃত্ত করিতেছে । এ বর্ণনা অতি সুন্দর হইয়াছে। পুস্তকের মধ্যে স্থানে স্থানে পদ্য অাছে। পদ্যগুলি অধিকাংশই প্রীতিপ্রদ । আমরা পাঠকগণের গোচরার্থ এক স্থান হইতে একটী পদ্য উদ্ধৃত করিয়া দিলাম। পদটি একটু দীর্ঘ হইল । "জাগরে জাগরে জাগ জাগরে ভারত ! নিদ্রাকিরে সাজে আর, দেখনাকি দশ! 可甘颈一 করেছে দুরন্ত রিপু (কিরূপ হtলত ) (?) छेठिं একবার বীরদপে জাগরে ভারত ! S সেই ধনু সেই ছিল। যা ছিল তখন, রয়েছে অসংখ্য বঁাশ, রমণীর কেশ পাশ ভারত সন্তান কেন নিদ্রায় গমন ? সমালোচন । Nう○ ○ জাগ কাজনাই দেখে আর সুখের স্বপন । মাতার রেদিন অষ্ট প্রবেশিছে কীনে । হৃদয় ফাটিয়া যায়, প্রাণ বহিরিতে চায় এঘোর যাতনা অঙ্গর সছেনগরে প্রাণে, আহ ! কেচায় রাখিতে প্রাণ হীন হয়ে মানে ? অপমানে বেঁধেছি কি আমাদের হিয়া ? জননী যবন দাসী, কিসুখে আমরা ভাসি কোম্মুখে হাঁসি লোকে মুখ দেখাইয় ? ঘৃণিত যবন পদ মস্তকে ধরিয়া ? এদশায় কে রাখিতে চায়রে জীবন ? “কলঙ্কের চন্দ্র হার” “অধীনত কণ্ঠহার’ “দাসত্ব শৃঙ্খল” কিরে হিন্দুর ভূষণ ? শেষে ভারতীর ভাগ্যে ছিল এই আগভরণ ? “দাসত্ব’ ! ঘৃণিত ! উঃ ! কি অসহ্য বচন ! শেল সম বিধে গায়,অণর কিরে সস্থা যায় কতকাল সহিবিরে দাসত্ব বন্ধন ? থাকি শত্রুর পাদুকৰ্ণ করি মস্তকে ধারণ ? 수 সেই হিন্দুঞ্জাতি মোর সমরে অমর, “সিন্ধু” পার হয়ে আসি, মোদের সমরে নাশি অন্যজাতি অামাদের কেন অধীশ্বর ? কেন যবনের দাস হবে অীর্ষ্য বংশধর ?