পাতা:জ্ঞানাঙ্কুর ও প্রতিবিম্ব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(م مواه لا ,st3چ چrixةgafة এত দিন তোমাকে ভোগ করিতে দিয়াছি—কোন কথা কহি নাই, ইছাই যথেষ্ট ।” আনন্দময়ী সকল কথাই শুনিলেন, ক্রমেই অসহ্য হইয়া উঠিল। তিনি মনে মনে ভাবিলেন,— “একটা অতি প্রাচীন মান্য বংশের কলঙ্ক হওয়া অপেক্ষা এ দুরাচরকে দূর করাই শ্ৰেয়ঃ।” এক জন দাসীকে ডাকিয়া কছিলেন “গত রজনীতে যে স্ত্রীলোকটী আসিয়ছে, তাহাকে আমার নিকট অসিতে বল ।” দাসী চলিয়া গেল। আনন্দময়ী কছিলেন,— “দুর্ভাগ্য ! তুমি নিজেই তোমার সৰ্ব্বনাশের মূল ! সে জন্য তুমিই দোষী! তুমি যখন বংশ মর্য্যাদা পরিত্যাগ করে কণনা ঘোষণলের কন্যণকে বিবাহ করেছ, তখন তুমি রায় গোষ্ঠীর ধনে বঞ্চিত হয়েছ । আমি তার হাতে হাতেই প্রমাণ দিতেছি।” শশিশেখর কছিলেন,— “তথাপি তোমার সেই কথা গেল না ? তোমার যায় অধিকার মাই তা বার বার বলিবার প্রয়োজন কি ? আমি তোমার কথা তুচ্ছ করিতেছি ।” আনন্দময়ী কছিলেন,— “শুনো—তোমার পক্ষে মারাত্মক সংবাদ । জান—তুমি কার সন্তান ?" শশিশেখর কছিলেন,— , “তোমাদের চরিত্রে কলঙ্ক পত স্ত্রীপঞ্চমী । \చి చిసి করিতে ইচ্ছা নাই। আমি তোমাদের সস্তান ।” আনন্দময়ী কহিলেন,-- “তোমাদের কি ?” শশিশেখর কছিলেন,--- “তোমার ও তোমার স্বামীর !" আনন্দময়ী কহিলেন,— W. “ভা নয়; তুমি আমাদের সস্তান নও। চম্কিয়া উঠিলে যে ! শুনিতে প্রস্তুত ছও, আমি বলিতেছি । শ্রীপকর্মীর দিন আমি এরূপ অবস্থায় থাকি কেন, তা কি তুমি জান ?” শশিশেখর শাস্তু ভাবে কহি লেন,— “আমি জানি না ; অনেকেই সে বিষয়ে অনেক কথা বলিয়া থাকে ; আমার বোধ হয় কোন পূর্বকত পাপের প্রায়শ্চিত্ত জন্য স্ত্রীপঞ্চমীর দিন ভূমি ঐ ভাবে থাক ।” আনন্দময়ী উত্তর করিলেন,— “হা, সে কথা সত্য । কিন্তু আমি সে বিষয়ে নির্দোষী । আমার পিতা হরিবিলাস চট্টোপাধ্যায় নবাব সরকারে অনেক দিন কৰ্ম্ম করিয়া যথেষ্ট ধন-রত্ন সঞ্চয় করেন । শেষে নবাব সস্তুষ্ট হইয়া তাহাকে খেলাত ও রায় উপাধি দেন। পিতার পুত্রসস্তান ছিলনা, দুই কন্যা ছিল, আমি ও আমার কনিষ্ঠ। ভগিনী । পিতা দেখিলেন মান মর্য্যাদা সম্পন্ন প্রাচীন বংশের নাম পৰ্য্য স্তু