७१२ বিমল | (জ্ঞান কুর আia, ১২৮৩ | য়ণ নরেন্দ্র মনোরমাকে বক্ষে ধারণ মনোরমা ! তুমি যদি আমার হৃদয়ের স্বন করিলেন । নরেন্দ্রর নেত্র নিঃ- ইও, তবে তুমিও জন আমি তোমায় মৃত্তবারি মনোরমার পবিত্র ললাটে কেন বাচাইলাম। মনোরমে! প্রিয়নিপতিত হইল। মনোরম আবার | তমে ! জীবিতাধিকে –কি হইল, আমি বলিলেন,— তোমাকে শান্তি দিতে পারিলাম না ।” “নরেন্দ্র উপায় নাই। আমার | নরেন্দ্র বস্ত্ৰে বদনাৰ্বত করির যন্ত্রণ নিবারণের উপায় নাই। বৃথা র্ক দিতে লাগিলেন । মনোরম কহিচেষ্টা ! নরেন্ ! আমার জন্য তুমি লেণ,— কাদিভেছ ? কেন নরেন্দ্ৰ ! তুমি সে “দেখ নরেন্ ! বিধাতার কি বিড়দিন আমায় বঁiচাইলে ? যদি না বাচ- স্বনা ? তোমার সহিত এত আত্মীয়তা ইতে নরেন্দ্র! যদি তুমি আমাকে আসন্ন কেন হইল ? এ অপাত্রে তুমি কেন মৃত্যু মুখ হইতে না বাচাইতে, তা হা | প্রণয় স্থাপন করিলে? আমার জন্য হইলে অদ্য আর র্কাদিতে হইত না । তোমার এত কষ্ট কেন নরেন্দ্র ? হভ |
নরেন্দ্র । তাছা হইলে আমি কি সুখী | ভাগিনী নিজে পুড়িল । আবার তোহতাম ? তোমারও কি মুখ হইত না | মাকেও পুড়াইল। নরেন্দ্ৰ তুমি কেন নরেন্থ ! তোমারও ভাল হইত। এ পাপে ডুবিলে ? যে কথা সংসারকে পাপীয়সীর জন্য তোমার আর কঁদিতে বলিবর উপায় নাই, যে কথা শুনিলে হইত না । আমি তোমার গলগ্ৰহ হই- জগত মুখ বিরুভ করিবে, লোকে তাম না। আমার জন্য তোমার আর নিন্দ করিবে, সমাজ দোষ দিবে। চিন্তা করিতে হইত না । তোমার অসং- তাহা তো মুখের নহে । নরেন্! তুমি খ্য চিন্তার মধ্যে এ চিন্তা থাকিত না । দেবতা । তোমাকে আমার নিমিত্ত নরেন্দ্র ! কেন আমাকে বচাইলে ?” এই কলঙ্করাশি বহন করিতে হইল।” নরেন্দ্র কছিলেন,— নরেন্দ্র মুগ্ধের ন্যায় মনোরমার “তোমার কেন বণচাইলাম, মনো- কথা শুনিতেছিলেন। কথা খামিল । রমে ! তোমায় কেন বণচাইলাম উহার চৈতন্য হইল, কছিলেন;– । জিজ্ঞাসিতেছ ? কি বলিব মনোরমা ? “মনোরমা ! আজি এই নির্জন প্রাণাধিকে ! কি বলিয়া তোমার কথার : প্রাস্তরে, গম্ভীর রজনীতে, তরঙ্গাভিউত্তর দিব ? আমি জানি না, কেন ঘাভিমী জাহ্নবী তীরে, কুটীর মধ্যে বীচাইলাম। আমার হৃদয় জানে, কিন্তু তোমাকে ক্রেড়েধারণ করিয়া কছিআমি জানি না কেন বীচাইলাম । তেছি যে-সংসার, জগত, সমাজ, সমস্ত
