পাতা:জ্ঞানাঙ্কুর ও প্রতিবিম্ব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○。 বন ফুল । (ज्रीमङ्कि अ३, ४३४९ কুটীরের একপাশে,শখ দীপ* ধুমশ্বাসে চিন্তার নাহিক রেখা হৃদয়ের পটে ! স্তিমিত আলোক শিখা করিছে বিস্তার। অস্পষ্ট আলোক তার অর্ণধার মিশিয়া § যায় স্নান ভাব ধরিয়াছে গৃহ-ঘর দ্বার | গভীর নীরৰ ঘর, শিহরে যে কলেবর ! হৃদয়ে ৰুধিরোচ্ছ,াস স্তব্ধ হয়ে বয়-, বিষাদের অন্ধকারে, গভীর শেকের ভারে - গভীর নীরব গৃহ অন্ধকার ময় ! কেওগে নবীন বাল,উজলি পরণ-শাল। বসিয়া মলিন ভাবে তৃণের আসনে? কোলে তার সপি শির, কে শুয়ে হুইয়। স্থির, থেক্যে থেক্যে দীর্ঘশ্বাস টানিয়া সঘনে, সুদীর্ঘ ধবল কেশ,ব্যাপিয়া কপোল দেশ শ্বেতশাশুড় ঢাকিয়াছে বক্ষের বসন, অবশ জ্ঞেয়ান হীরা, স্তিমিত লোচনভীর। পলক নাহিক পড়ে নিম্পন্দ নয়ন ! বালিকা মলিন মুখে, বিশীর্ণ বিষাদ দুখে শোকে, ভয়ে অবশ সে সুকোমল হিয়? অনিত করিয়া শির, বালিকা হইয়ণ স্থির পিতার বদন পণনে রয়েছে চাহিয়া ; এলোথোলে। বেশবাস, এলোখেলে। কেশ পাশ অবিচল অণখি পাশ্ব করেছে অtৱত । নয়ন পলক স্থির, হৃদয় পরগণ ধীর শিরীয় শিরায় রহে স্তবধ শো মিত হৃদয়ে নাহিক জ্ঞান,পরাণে নাহিক প্রাণ

  • হিমালয়ে এক প্রকার বৃক্ষ আছে,

তাছার শাখা অগ্নিসংযুক্ত হইলে দীপের ন্যায় জ্বলে, তাকার লোকের উন্থ প্রদীপের পরিবর্তে ব্যখন্থীর করে । নয়নে কিছুন দেখে,শ্রবণে স্বর না ঠেকে শোকের উচ্ছসি নাহি লাগে চিত্ততটে, সুদীর্ঘ নিশ্বাস ফেলি, সুধীরে নয়ন মেলি ক্রমে ক্রমে পিতা উপর পাইলেন জ্ঞান, সহসা সভয় প্রাণে, দেখি চারিদিক পানে অীবণর ফেলিল শ্বাস ব্যাকুল পরীণ কি ম্বেন হারায়ে গেছে কি যেন আছেন। t আছে শোকে ভয়ে ধীরে ধীরে মুদিল নয়ন সভয়ে অস্ফুট স্বরে সরিল বচন “কোথ মণ কমল মোর কোথ মণ ल्लमो ?” চমকি উঠিল যেন নীরব রজনী ! চমকি উঠিল যেন নীরব অবনী ! উৰ্ম্মিহীন নদী যথা ঘুমায় নীরবে সহস করণ ক্ষেপে সহসা উঠেরে কেঁপে সহস। জাগিয় উঠে চল উৰ্ম্মি সবে ! কমলার চিত্তব্যপী সহস উঠিল কঁপি পরাণে পরগণ এলে হৃদয়ে হৃদয় । স্তবধ শোণিত রাশি, অীক্ষালিল হৃদে আসি আবার হইল চিস্ত হৃদয়ে উদয় ! শোকের আঘাত লাগি, পরাণ উঠিল জাগি আবার সকল কথা হইল স্মরণ ! ষিাদে ব্যাকুল স্বদে নয়ন যুগল মুদে । আছেন জনক তার, ছেরিল নয়ন ; স্থির নয়নের পাতে পড়িল পলক শুনিল কাতর স্বরে ডাকিছে জনক ותי האיtקra caוףc ודשן 36 וף cotsff** छममौ !” বিষাদে ষোড়শী বালা চমকি আমনি