পাতা:জ্ঞানাঙ্কুর ও প্রতিবিম্ব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उझांनांकूख अ६, २२४२) বন ফুল । ●ማ নেত্রে অশ্রুধারণঝরে। কহিল কাতর স্বরে আশ্রয় লইয়াছিনু যাহার ছায়ায় পিতার নয়ন পরে রণথিয় নয়ন ! *কেন পিতা ! কেন পিতা ! এই যে 鬱 রয়েছি হেত।” বিষাদে নাহিক আীর সরিল বচন ! বিষাদে মেলিয়৷ অ'খি, বালার বদনে রাখি এক দৃষ্টে স্থির মেত্রে রহিল চাহিয়া ! নেত্রপ্রান্তে দর দরে, শোক অশ্রুব। রি - ঋরে বিষাদে সন্তাপে শোকে অণলেীড়িত झिग्न ! গভীর নিশ্বাসক্ষেপে হৃদয় উঠিছে কেঁপে ফাটিয়া বা যায় যেন শোণিত-অর্ণধার ! ওষ্ঠ প্রশস্ত থর থরে কঁপিছে বিষাদ ভরে নয়ন পলক পত্ৰ কঁপে বণর বীর শোকের স্নেহের অশুরু করিয়া মোচন কমলীর পণনে চাহি কছিল তখন । “আজি রজনীতেমাগে। পৃথিবীর কাছে স্তিমিতদীপের প্রণয়, এতদিন যেথ হয় অস্তিম জীবন রশ্মি করেছি ক্ষেপণ ; আজিকে তোমার কাছে মুমুর্তুবিদায় যাচে তোমারি কোলের পরে সথিব জীবন ! নেত্ৰে অশুরুবারিঝরে নহেতোমাদের তরে তোমাদৈর তরে চিত্ত ফেলিছেন শ্বাস, স্ট্রাজি জীৰনের ব্রত উদযাপন করিবত বাতাসে মিশশবে আজি অন্তিমনিশ্বাস! কঁদিন তাহণর তরে হৃদয়ু শোকের उtब হতেছেন। উৎপীড়িত তাছারে কারণ অহাহা! দুখিনীবালা সহিবে বিষাদ জাল আজিকার নিশিভোর হুইবে যখন ? কালি প্রণতে একাকিনী, অসহায়, অনাথিনী, সংসার সমুদ্র মাঝে বঁপ দিতে হবে! সংসারযাতন জ্বালা কিছুনা জানিস্ বালা আজিও —আজিও তুই চিনিস্ বিভবে ভাবিতে হৃদয় জ্বলে,মানুষ করে যে বলে বিদায় মাদিতে হবে, এই শেষ দেখ ভবে জানিস্নে কারে বলে মানুষের মন । জামিন তোমার শেষে অদৃষ্টে কি আছে; কারদ্বারে কালপ্রাতে,দাড়াইবি শূন্যহাতে পৃথিবীর ভালবাসা পৃথিবীর মুখ আশা পৃথিবীর স্বেছপ্রেম ভক্তি সমুদায় দিনকর, নিশ্বর্ণকর, গ্ৰহতার চরাচর সকলের কাছে আজি লইবুৰিদায় ; গিরিরণজহিমালয়, ধবল তুষারচয় অয়িগো কাঞ্চন শৃঙ্গ মেঘ আবরণ ! অয়ি নিঝরিণী মালা, স্রোতস্বিনী শৈল বৰ্ণল"। অয়ি উপত্যকে ! অয়ি হিম শৈল বন ! আজি তোমাদের কাছে মথুয়ুবিদায় যাচে আজি তোমাদের কাছে অস্তিম বিদায় । কুটার পরণ শাল, সৰিয়া বিষাদ জ্বালা কালিকে কাহার দ্বারে করিবি রোদন ! অভাগ৷ পিতার তোর-জীবনের নিশা ভেণর বিষাদ নিশার শেষে উঠিবেক রবি আজি রণত্রি ভোর ছ’লে – করে আ র পিতা বলে ডাকিবি, কাহীর কোলে হাসিবি, খেলিবি ? জীবধাত্রী বসুন্ধরে !—তোমার কোলের পরে অনাথ বালিকা মোর করিমু অপর্ণ ! fमेमकद्र ! मिअंiरुद्र ! श्रांश,७बांजांब्र *ांद्र