পাতা:জ্ঞানাঙ্কুর ও প্রতিবিম্ব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88之 তিশয় তরল কটাবর্ণ বা কৃষ্ণবর্ণ কিংবা রক্তবর্ণ অথবা ফেনযুক্ত মল গুহ্যদ্বার দিয়া বেগে নির্গত হইতে থাকে। গুহ সংকোচক পেশির স্বাভাবিক শক্তি হ্রাস ছওয়ায় বিনা চেষ্টীয় মল নির্গত হইতে থাকে, রোগী দাস্ত হুইবে ভাভা জানিতে পারে না। রোগীর অtছার করিতে অনিচ্ছা হয় না, কখন কখনও কুপথ্য দ্রব্য খাইতে অভিলtষ ছয় । আহার্য্য দ্রব্য উত্তমরূপ পরিপাক না হইয়া শীঘ্র শীঘ্ৰ অল্প হইতে বহির্গত ছও য়াতে পরিপোষণ ক্রিয়fর ব্যাঘাত হইয় রোগী শীর্ণ ও দুর্বল হইয়া পড়ে, জিহবার স্থানে স্থানে ফাট ফাট বোধ হয় এবং রক্তবর্ণ ও উজ্বল হয় ; মাথার চুল ২১টা করিয়া পড়িতে থাকে, শরীরে মধ্যে মধ্যে স্ফোটক নির্গত হইতে দেখা যায়, রাত্রে অধিক ঘৰ্ম্ম হয় । যদি উক্ত পীড়ার সহিত যকৃৎ ও প্লীহার বৃদ্ধি হয়, বা মুত্রপিণ্ডের পীড়া হয় অথবা ম্যালেরিয়া জনিত জ্বর থাকে, তবে উপরোক্ত লক্ষণ সকল নানরূপে পরিবর্ত হয় । এই পীড়ার শেষাবস্তায় ছিকুকাও প্রকাশ পাইয়া থাকে, কিন্তু তাঁহাতে রোগীর আর বাঢ়িবার অtশ থাকে না । এই রোগে বৃহৎ অন্ত্রের শ্লৈীষ্মক ঝিল্লিতে জ্ঞাতব্য চিকিৎসা । (জ্ঞানাঙ্কুর জ্ঞাঃ, ১২৮৩ প্রদাহ ছয় এবং বৃহৎ অস্ত্রের দ্বিতীয় অংশ কোলমৃ নামক অন্ত্রেও প্রদtছ হয়, এবং বৃহৎ অন্ত্রের অভ্যন্তরে পূর্ণ গর্ভ ও শূন্ত গর্ভ যে দুই প্রকার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গ্রন্থি অবস্থিতি করে, তাহাতে রক্তাধিক্য ও প্রদfহ হয় । এই রোগের প্রাচীন অবস্থায় যক্লংস্ফোটক হইয়াও থাকে এবং কখন কখন অস্ত্র ছিদ্র ও ক্ষত হয় । এই পীড়ার শেষাবস্থায় নানারূপ রোগ আfক্রমণ করিতে পারে । কারণ । অপরিমিত ভোজন ও নিদ্রা, শচীমৎস্য মাংস আহার, দুষিত জলপান, দূষিত বায়ুসেবন, অপরিমিত পরিশ্রম ও অতিরিক্ত জাগরণে এই রোগের উৎপত্তি ক্ষয় এবং মন্দাগ্নি হইলে গুৰুপীক দব্য ভোজনেও এই রোগ জন্মে। ভাবিফল । eथश' रुइड शनि छैठशक्रश्न চিকিৎস হুইয়া রোগের লক্ষণগুলি ক্রমে ক্রমে হাস হইতে থাকে, তবে প্রায়ই শুভ, নচেৎ যদি উত্তরোত্তর উপসর্গ বৃদ্ধি হইতে থাকে, তবে প্রীয় অশুভ । উষ্ণ প্রধান দেশে এই পীড়ার অত্যন্ত প্ৰfদুর্ভাব হয় । ভারতবর্ষের সর্বস্থানে ইছ। হইতে দেখা যায় ।