জ্ঞানাকুর অঃ, ১২৮২) ন হইলেও হইতে পারে। কিন্তু সোঁদমিনীকে কখনই উৎস হের কথা কহেন নাই । তাহাকে অনবরতই এ বিবাহ যে সম্ভবপর নহে তাহণই বুঝাইয়া দিবার চেষ্টা করতেন । সকলে এই ভাবে অবস্তিত আছেন এমত সময়ে দি গম্বর নিজ ভগিনীপতিকে পত্র লিখিলেন। দশ দিবসের | মধ্যেই পত্রের উত্তর আইল। বামনদাস সানুনয়ে অন্তত আর এক মাস অপেক্ষা করিতে লিখিয়াছেন । বলিয়াছেন હજ মাসের মধ্যেই উপযুক্ত পাত্র সমভি- | ব্যাহারে লইয়। একেবারে কলিকাতায় । পোঁছিয়া শুভ কৰ্ম্ম সম্পন্ন করবেন । দিগম্বর ভগিনীকে পত্রের মৰ্ম্ম অবগত করাই সেইরূপ অনুরোধ করিলেন । তখন সাবিত্ৰী মহা গোলযোগে পড়িলেন । ললিতকে বলিয়। রাখিয়াছেন দশ দিবসের পরেই বিবাহ দিবেন। র্তাহার বিশ্বাস ছিল এত অলপ সময়ের মধ্যে কোন রূপেই পত্রের জবাব আসিবে না । কিন্তু ভাবিয়া আর কি করবেন ? লজ্জাবনত,মুখী श्रेंझ] ললিতের ভগিনীকে পত্রের মৰ্ম্ম অব | গত করাইয়া কছিলেন है ললিত-সৌদামিনী | |; |
- “ললিতকে । বলো কৰ্ম্মের সুবিধা হুইবেক না ।”
89 তৃতীয় পরিচ্ছেদ। ললিত প্রত্যহ যে সময় ভগিনীপতিকে দেখিতে আসিতেন, আদ্য সে সময় অতিক্রম কfরয় প্রায় সন্ধ্যণর সময় ভগিনীপতির বাসার সমাগত হইলেন । সৌদামিনীর পিতার নিকট পুত্ৰ অদ্য দশ দিবস গিয়াছে। অদ্য উত্তর না আসিলে সৌদামিনী তাছার হইবেন । ললিত এই ভাবিয়া সমস্ত দিন কাটাইয়া আসিলেন, যে ভগিনীপতির বাটীতে সন্ধ্যা পর্যন্ত থাকিবেন কিম্বা তাহার পরেও দুই চারি দণ্ড অপেক্ষা করিয়া যাইবেন । একেবারে দশম দিবসের শেষ খবর লইয়া য{ইবেন। ললিত রাস্তায় ভাবিতে ভাবি তে আসিয়া কম্পিত হৃদয়ে তদীয় । ভগিনীপতির দ্বরে আঘাত করিলেন । লালতের ভগিনী গিয়া দ্বার উদ্ঘাটন করিয়া দিলেন । ললিতের ভগিনীর মুখ অদ্য কিঞ্চিৎ বিষন্ন । কিন্তু ললিতের হৃদয় সৌদামিনীময়। তাহাতে তৎকালে অন্য কাছারে স্থান হওয়া অসম্ভব। ললিতের চক্ষে তাছার ভাগনীর মুখে কোন বৈলক্ষণ্য কেধ হইল ন। অন্যান্য দিবসের ব্যায় ললিত গিয়া ভদীয় ভগিনীপঙর নিকট উপJfR{ দিবস হয় 85؟ ( facstaچ ہ;xxtع সাবিত্রী নতুর উৎকর্তৃক নিযুক্ত কোন না কোন পাক তাছার আগমন প্রী
