পাতা:জ্ঞানাঙ্কুর ও প্রতিবিম্ব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/৫৪১

«ኃ9 শিরে পতিত হইল। কিন্তু অণুমাত্রও কাতর করিতে সমর্থ হইল মা । অভিরাম পলায়ন করিল। বীরেন্দ্র ও রজমন জয়মনিয়াকে লইয়া রাজবাটীতে উপনীত হইলেন । বীরেন্দ্র বাটতে যাইবামাত্র চতুর্দিকে তুমুল কাও বাধিয়া গেল। বীরেন্দ্র ও মুকুন্দরাম বৈদ্যের হস্তে জয়মনিয়ার ভার অর্পণ করিয়া অভিরামের উদ্দেশে যাত্র করিলেন। মনেক অনুসন্ধানের পর দূরবতী গিরিডিনামক রেলওয়েষ্টশনে তাহার সাক্ষাৎ পাইলেন । এই সময়ে এক খানি গাড়ি গিরিডিতে আসিল। সমাতুল প্রভাবতী সেই গাড়ি হইতে নামিয়া দাদার গলা জড়াইতে চেষ্ট করিলেন । কিন্তু অভীষ্ট সিদ্ধ হইল না ; দাদার তখন প্রাণ লইয়া টানাটানি । শ্যেনের ভরে পতঙ্গ আকুল। গাড়ি চড়িয়া দূর দেশে যাওয়া দুরে গেল ; লম্ফ প্রদান করিয়া রেল পার হইবেন, এমত সময় শকট র্তাছার প্রাণ সংহার করিম পঞ্চতী রাজ্য নিষ্কণ্টক ও ধরিত্রীর পাপভার হরণ করিল। প্রভাবতীর, সুখ-শশী ভ্রাতৃশোক রাহুতেগ্রাস করিল। নয়-দও পরে গ্রহণ ছাড়িল । সমাতুলপ্রভাবতী বীরেন্দ্রের সহিত রাজবাটিভে উপস্থিত হইলেন। রাজ বাটিভে কাননকুসুম শেষ শয্যায় শয়িতাণ সকলেই তাহার মুখের দিকে নেত্র স্থির করিয়া অন্তিম মুহূর্তের অপেক্ষা করিতেছেন। कांमम-कून्प्लभ ! (ङांनाडूम्न श्रांty s२४७ জয়মনিয়া অনেক কথা কছিলেনু । রজমন কঁাদিলেন । বীরেন্দ্রের ইচ্ছ। কানন-কুসুম জয়মনিয়া তাহার হৃদয়নন্দ-দায়িনী হন । কিন্তু জয়মুনিয়া র্তাহার পত্নী হুইবার অনুরোধ রক্ষা করিতে পারিলেন না । অলক্ষ্য প্রদেশে কে যেন তাহাকে ডাকিভেছে । তিনি গমনোদ্যত । বীরেন্দ্র জয়মনিয়া হইতে প্রাপ্ত উপকারের প্রতিশোধ দিতে উদ্যত । কিন্তু কে গ্রহণ করিৰে ? জয়মনিয়া উপকারের প্রত্যাশায় উপকার করেন নাই। অবশেষে, পুরস্কার গ্রহণ না করিলে বীরেন্দ্র নিতান্ত বিষণ্ণ হন । অন্তিম সময়ে তাহার বিষন্ন বদম দর্শন করিয়া এ জীবনের মত নয়ন মুদ্রিত করিতে হয় এই ভাবিয়া, যখন বীরেন্দ্র প্রভাবতীকে নিকটে আনিয়া তাহার পরিচয় দিয়া দেন, তখন বীরেন্দ্রের হস্তে তাহার হস্ত অর্পণ করিয়া অন্তিমকালীন অস্পষ্টস্বরে বলিলেন ;– “বীরেন্দ্র ! তুমি আমার কার্য্যের জন্য সন্তুষ্ট হুইয়া অনেক দিন হইতে আমাকে পুরস্কার প্রদানের নিমিত্ত উদ্বিগ্ন হইতেছিলে । আমি এত কাল পুরস্কার গ্রহণ করি নাই। এই আমার অন্তিম-কাল উপস্থিত। আমি এই তোমার পুরস্কার, গ্রহণ করিতেছি। আমি তোমাক্সে, ইতিপূর্বে একটা মণি প্রদান কৰন্থর श्लिाघ ।। ५धन :५हे.s cर्शाब्रॉक्रेमक