శ్రీ లీy রামকৃষ্ণুকে দেখিয়া সকলেই আনন্দিত হইলেন, এক জন বয়স্য বলিলেন,— “ মামা ! তোমার আজ পাথরে পাচ কিল বাবা । ” রামকৃষ্ণের দন্ত আরও বাহির হইল। হাসি আকৰ্ণ বিশ্রান্তু হইল। হাসি আকৰ্ণ বিশ্রান্ত ? ই—তাই ত । হাসি আকৰ্ণ বিশ্রান্ত হইল। রামকৃষ্ণ মাথ চুলকাইতে লাগিলেন। বুঝি কথাটায় একটু লজ্জ হইল। কছিলেন, -- “ আঁ্যা—হাঃ, হাঃ , ম্যাঃ– ? রামকৃষ্ণ উপবেশন করিলেন এক জন বয়স্য ৰুদ্ৰকান্তকে লক্ষ্য করিয়া জিজ্ঞা সিলেন,--- “ লগ্ন কত রাত্রে ? ” ৰুদ্ৰকান্ত কছিলেন, — “ রাত্রি ৭ টার পর যখন ইচ্ছা ৷ ” অনেক রাত্রে বিবাহ দেওয়াই ভগল । ” রামকৃষ্ণ ব্যস্ত হইয়া কছিলেন,—
- কেন—কেন -ब्ऊँौँी ? " “ এদিকে একটু আমোদ প্রমোদ করে শেষাশেৰি বিবাহ হওয়াই ভাল।” রামকৃষ্ণ বলিলেন , , -
, “ তা কেন ? আমার শরীর খারাপ ত। বিবেচনা কর । তোমার যে উণ্ট কথা । ” ৰুদকান্ত কছিলেন,— “ বিলক্ষণ মাম! তুমি কার কথা | শুনছ ? সন্ধ্যা হতেই শুভ কৰ্ম্ম শেষ বিমলা । (জ্ঞানাঙ্কুর কাঃ ১২৮৩ কত্তে হবে ।” রামকৃষ্ণের শ্রীবদনারবিন্দে অলবার পূর্বের দ্যায় দেড় কাঠ হাসি বাহির হইল । কহিলেন,-- “ভা তো বটেই।” একজন বয়স্য জিজ্ঞাসিলেন, - “আচ্ছা মামা সবই তো স্থির। আর কয়েক ঘণ্টা বাদে তোমার বিবাহ হবেই হবে । কিছুতেই এ তার রদ হয় না। তুমি সত্য করে বল দেখি এখন তোমার মনের অবস্থা কি রকম ?” এবার রামকৃষ্ণের মধুর হাসি এত বাড়িয়া গেল ও ক্রমুখ এত ফঁাক হইল যে কণ্ঠনালী পৰ্য্যন্ত দেখা যাইতে লাগিল । অন্য কোন উত্তর না দিয়া তিনি কেবল বারদ্বয় বিকট গর্দভবৎ “আঁ্যা – র্ত্য" শব্দ করিয়া উঠিলেন। বয়স্য পুনরপি জিজ্ঞাসিলেন,-- “বল্লে না মামা ! ছি বাবা, আমদের কাছে লুকোচুরী।” রামকৃষ্ণ দেখিলেন কথাটার জবাব দেওয়া আবশ্যক । সুতরাং চেষ্টা করিয়া মুখ বন্ধ করিলেন। ক্ষণেক ভাবিয়া আবার পূর্ববৎ হঁসিতে লাগিলেন। অপূৰ্ব্ব হাসির সহিত মিশাইয়া অশ্রাতপূর্ব কণ্ঠে রামকৃষ্ণ কছিলেন । “আমার প্রাণটা যেন আজ ভো
- কাটা ঘুড়ির মত লোট খেতে খেতে
পড়ে যাচ্চে । যেন লুটে নিলেই হয় ।” সকলে হাঃ হাঃ শব্দে হাসিয়া છે
