পাতা:জ্ঞানাঙ্কুর ও প্রতিবিম্ব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/৫৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

_ জ্ঞানাঙ্কুর কাঃ ১২৮৩) t } | | হলো এ আমাৰ বড় আনন্দ । আজ মন খুলে ফুৰ্ত্তি কর।” রামকৃষ্ণ বলিলেন,— গিয়েছি। কোলে করে নাচি ।” ঠিল । একজন বলিল,-- “মামার রস দেখেছ ?” রামকৃষ্ণ আবার বলিতে লাগিলেন,— “সত্তি বাবা । আমার শরীরটে যেন আজ গলে জল হয়ে গিয়েছে। আমি যেন কোথায় রইছি।” ৰুদ্ৰ কান্ত বলিলেন,— “মামার যে মনোরথ আজ সিদ্ধ মামা विमना। & లిసి – ? 豈 “বিলক্ষণ । তোমার এই কথা বটে ?” রামকৃষ্ণ বলিলেন,— “তা বই কি ? আহার যৎকিঞ্চিৎ হলেই হল । শুভ কৰ্ম্মট নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হওয়া নিয়ে কথা ।” সকলে হাসিয়া উঠিলেন । রামকৃষ্ণ বহিলেন,-— । “সন্ধ্যা হয়ে এলো । বাবাজি তুমি কিছু জল টল খাওগে । এর পর সময় পাবে না ? 尊 “ফুৰ্ত্তিতে আমি যেন হাওয়া হয়ে ৷ ৰুদ্ৰকান্ত হাসিয়া বলিলেন,— আমার ইচ্ছে হচ্চে তোমায় সকলে হাসিয়া উঠিলেন। একজন বয়স্য ৰুদ্ৰকান্তকে সম্বোধন করিয়া কহিলেন,- ---- “আমাদের আনন্দ কম নয় । বি শেষ আহারটা পরিপাটী রকম হবে ।” ৰুদ্ৰকান্ত বলিলেন, “জায়গাটা বড় খারাপ। আহা রের আয়োজনটা বড় সুবিধা মত হয় बोंडें ।” আর একজন কছিলেন,— “সে কি কথা ? ওটার তদ্বির বড় আবশ্যক।” রামকৃষ্ণ কহিলেন,— - “সে যা হয়েছে তা হয়েছে, তার ! জষ্ঠ আটকাবে না।” “সে কি মামা, এখনও দুই বাজে । নাই । এই তো আহার করা গেল।” রামকৃষ্ণ বলিলেন,— “আরে নাছে না। তোমার ভুল হয়ে থাকুবে ।” । • কন্দ্রকান্ত ঘড়ি খুলিয়া দেখাইলেন। রামকৃষ্ণ কহিলেন,— “ঘড়িটা ঠিক চলছে তো?” ৰুদ্ৰকান্ত হাসিয়া বলিলেন,— “বিলক্ষণ ।” রামকৃষ্ণ একটু দুঃখিত হইয়া নীরব হুই লেন । কুণ্ঠীর একজন ব্রাহ্মণ কৰ্ম্মচারী আসিয়া নিবেদন করিল,– ' “বিবাহ স্থানের ষে ব্যবস্থ করা গেল, একবার আসিয়া দেখিলে ভাল হয় ।” ৰুদ্ৰকান্ত গাত্ৰোখান করিলেন । সঙ্গে বয়স্য বলিলেন,— সঙ্গে আর সকলেও চলিলেন । ண்ைைெ.ை