পাতা:জ্ঞানাঙ্কুর ও প্রতিবিম্ব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ऊांनाङ्कञ्च c*ौt, s२४२) য়া জ্ঞান হইতে লাগিল । চাকরকে তামাক দিতে কহিলে যদি একটু দেরি হয় তাহার অমনি মনে নানা প্রকার সন্দেহ উপস্থিত হয়। এইরূপে দিন কতক কাটিয়া গেল। কেশব কাহাকে কিছু স্পষ্ট করিয়া বলেন না। কিন্তু গিরিবালাও চাকরের প্রতি কথা, প্রতি পদধ্বনি, মনোযোগ পূৰ্ব্বক শ্রবণ করেন ও তদ্বিষয়ে তর্ক করেন । কেশব কখন কখন বোধ করেন সে সে সব কিছুই নহে, দাসীর রাগ প্রকাশ মাত্ৰ ; আবার সময়ে সময়ে যেন সমুদায় স্পষ্ট দেখিতে পান। কেশবের মন এই ভাবে আছে এমন সময় এক দিবস বহিৰ্দ্ধারে শব্দ হইল। চাকর ইহার পূৰ্ব্বে বাজারে গিয়াছে সুতরাং গিরিবালা গিয়া দরজা খুলিয়া দিলেন । একটা যুবা পুৰুষ বাটীর মধ্যে প্রবেশ করিয়া গিরিবালাকে দেখিয়া একটু হাসিল । গিরিবালাও ভাহাকে দেখিয় একটু হাসিলেন। পরক্ষণেই যুবক গিরিবালাকে দরজার আড়ালে ডাকিয়া অস্পষ্ট স্বরে কি কফুিল। अमखबू, গিরিবাল নিঃশব্দে দরজা পুনরায় বন্ধ করিয়া, যুবকটকে পশ্চাৎ পশ্চাৎ লইয়া, গৃহ মধ্যে প্রবেশ করিলেন । গিরিবালা স্বাভাবিক পদধ্বনি করিয়া যাইতে লাগিলেন । যুবক নিঃশব্দে গমন করিল। উভয়ে অন্তঃপুরে ঘাইতেছেন এমন সময় কেশব গিরিবt ললিত-সৌদামিনী । ჯა% লাকে ডাকিলেন । গিরিব লা নিকটে গেলে কেশব জিজ্ঞাসিলেন “কে দুয়ারে না ডাকিতেছিল ?” গিরিবালা অমানবদনে, উত্তর বরিলেন “কেছ না।” কেশব জিজ্ঞাসিলেন, “ফিস ফিস করে কীর সঙ্গে কথা কছিতেছিলে ?” গিরিবালা কহিলেন, “কৈ ? কার সঙ্গে কথা কছিলাম ? কেশব দীর্ঘ নিশ্বাস ত্যাগ করিয়া মোমাবলম্বন করিলেন । গিরিবালা কেশবের মুখপানে নিরীক্ষণ করিয়া একটু মুচকে হাসিয়া চলিয়া গেলেন । গিরিবাল ! এই কি তোমার উচিত হইল ? যে স্বামীকে তুমি দেবতাতুল্য জ্ঞান করিতে আজ তাছার চক্ষু গিয়াছে বলিয়া তাহাকে এত ছেয়জ্ঞান করিলে ? গিরিবালা স্বামীর নিকট হইতে চলিয়া গেলেন । আগন্তুক যুবকও তাহার পশ্চাৎ পশ্চাৎ গমন করিল। সে গৃহ হইতে অন্য গৃহে প্রবেশ করিবার সময় যুবকের চৰ্ম্ম পাদুকা চেকাটে লাগিয়া শব্দ হইল । সেই শব্দ কেশবের কর্ণকুহরে প্রবেশ করিল । কেশবের মনে হইল যেন তাহার হৃদয় পাদুকা দ্বার আস্থত হইল। তিনি আবার গিরিবণলাকে ডাকিয়া किcनम्न श्रृंझ ह्हेल्न ऊिंख्ठांगिाcव्नम । गिल्लिबाला उँखच्न कब्रिएलम, “रेक श्रृंक ছলে ?” o