জ্ঞানাকুর ८*ौt, s२४२ বিমলা সঙ্কুচিত হইলেন। পত্র দেওয়া দুরূহ, বলা আরও কঠিন । সুতরাং. কিঙ্কৰ্ত্তব্য বিমূঢ়ার ন্যায় অবনত মস্তকে পত্রিক হস্তে বসিয়া রছিলেন । যোগেশ বলিলেন ;—
- যদি না বলিলে, তবে পত্র দেও ।” অনন্যোপায় হইয়া বিমলা
অগত্য যোগেশকে পত্র দিলেন । কছিলেন ;— “আমি তোমার কথা শুনিলাম, তুমি আমার কথা শুনিবে না ?” যোগেশ কছিলেন ;— “তুমি যাছা বলিবে তাছা যদি অসাধ্য হয় তথাপি শুনিব । বিমলা ঈষৎ বিষগ্ন ভাবে কছিলেন, “তুমি পত্র এখনই এখানে বসিয়া পড়িও না, সময়াস্তে উছা পাঠ করিও । তাছা হইলে আমি সুখী হইব ।” যোগেশ পত্র উন্মোচন করিতেছিলেন, তাহা না করিয়া হাসিয়া কছিলেন, “এই কথা, বেশ, বাট গিয়া পত্র পড়িব । এখন পড়িব না –বিমল ! তোমার এই বালিক ভাবের কথা' গুলি কি মনোহর ” বিমলা -মস্তক বিনত করিলেন । যোগেশ আবার কছিলেন, “বিমল । পত্রের মৰ্ম্ম জানিবার নিমিত্ত নিতান্ত উৎসুক হইয়াছি, অতএব আমি বাটী চলিলাম । বিমল | సి) বিমলা হাসিয়া কহিলেন ; . “আমাকে বালিকা বলিতেছিলে ।” যোগেশ গাত্রেশখন করিয়া বলিলেন, “সংসারে সকলেই বালক বালিকা, আমি যাই ।” বিমলা বলিলেন,— “ব্যস্তু হইবার বিশেষ প্রয়োজন নাই। পত্র দেখিয়া তাছা উপেক্ষা করিও না । তাহাতে—” অীর বলিলেন না। যোগেশ গম্ভীর ভাবে হাস্য করিয়া তাহার উত্তর সমাধা করিলেন। বিমলার সুন্দর বদনঞ্জী পুনরায় দর্শন করিয়া যোগেশ প্রস্থান করিলেন। যোগেশ দৃষ্টি সীমা অতিক্রম করিলে বিমলা নয়নাবৰ্ত্তন করিয়া কহিলেন,— “হৃদয় দগ্ধ হও ।” ২ য় পরিচ্ছেদ । যোগেশ ব্যস্ততা সহকারে বাটী আলিলেন । বিমলার অালয় হইতে র্তাছার নিবাস দূর নছে। সন্ধ্যা সমুপস্থিত । যোগেশের তৎপ্রতি লক্ষ্য নাই । তাছার হৃদয় জগতে যে ঘোরতর সন্ধ্যা সমাগত তিনি ভদর্শনে ব্যস্ত । হৃদয়ে সন্ধ্যা—কারণ তথায় তখন আলোফ অন্ধকার দুই মিশিতেছে। অালোক— বিমলার:পত্রী মধ্য হইতে মুসংবাদের ज्रां★भं; अक्ककांज्ञ-बिंभव्नांश viब मशा
