{ ९० } পদার্থ জছে ষে তাহার সহিত সংযোগ হইলে স্থৰ্য্যরশ্মির উষ্ণতা উদ্ভব হইয়া থাকে ঐ পদার্থ কি তাস্থ স্তামর অৰগত নহ, এজন্য এস্থলে তাকার বিষয় উল্লেখ করিয়া কিরূপে স্বৰ্য্যরশ্মির উষ্ণত। উচ্চত্র হইয় থাকে লহ নির্দেশ ক্ষরিতেছি । । - - এক বায়ুরাশি আমাদিগের অধিষ্ঠানভূত এই পৃথিবীকে বেষ্টন করিয়া রহিয়াছে। উহ। পৃথিরীর পৃষ্ঠ দেশ হইতে প্রায় ২০ ক্রোশ পর্যন্ত নভোমণ্ডলে নিত্য বিস্তীর্ণ মাছে । ঐ বায়ুরাশির নাম প্রবহণ স্বায়ু । প্রধহণ বায়ু পৃথি স্ত্রীর মিকটে যেৰূপ গঢ়ি, সকল স্থানে সেন্ধপ নহে, উৰ্দ্ধে ক্ৰমে বিরল ভাৰ প্রাপ্ত হইয়াছে স্বৰ্য্যরশ্মি প্রবহণ বায়ুর সস্তিত্ব মিলিত হইলে উষ্ণতার উৎপত্তি হইয়া থাকে, এবং প্রবহণের শাস্তৃত ও বিরলতা অনুসারে উষ্ণতর আধিক্য ও ব্যুনত
3. টে । পৃগিরীর নিকটবৰ্ত্তী প্রবহণ বায়ু বিলক্ষণ গাঢ়, এগুনা পুথিবীর নিকট স্বৰ্য্যরশ্মি বিলক্ষণ উষ্ণ বোধ হয় ; আর পৃথিবীর পৃষ্ঠ দেশ হইতে যত উদ্ধে যাও, প্রবহণ বায়ু অপেক্ষাকৃত বিরল এজন্য তত্তৎস্থলে স্থৰ্য্যরশ্মি অপেক্ষাকু স্ত অল্প উষ্ণ বোপ হয় ; উচ্চ উচ্চ পৰ্ব্বতের উপরিভাগে প্রবহণ বায়ু অত্যন্ত বিরল এজন্য তথায় স্থৰ্য্যরশ্মি অতি । মল্প উষ্ণ বোধ হয় ; মেরুসন্নিহিত প্রদেশসকল্প অত্যন্ত শীতল স্থাম এবং সুর্য্যন্ত্রশ্মি সরলভাৰে পতিত হয় ন}, তথাপি তত্ৰত্য প্রবহণ বায়ু অত্যন্ত গাঢ় বলিয়া তথায় । সূর্যরশ্মি অত্যন্ত উষ্ণ বোধ হয় । মত এব তোমরা বিবেচনা করিয়া দেখ, যখম প্রবহণবায়ুর ।
