পাতা:জ্যোতির্ব্বিবরণ.pdf/৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ ৩৭ } উপরিভাগে হস্তৰ্পিণ করিলে হস্তের যে অংশে ঐ দ্বীপশিখ সংলগ্ন হয়, সেই অংশ তৎক্ষণাৎ দগ্ধ হইয়া যায় কিন্তু যদি সেই দীপশিখার পাশ্ব ভাগে হস্ত লইয়। ষাও, তাহ। ofties তোমার হস্ত দগ্ধ ন হইয়া, কেবল কিঞ্চিৰ্ম্মর উষ্ণ বোধ হইবেক । এই অনুভব দ্বারা ইহাই উপলব্ধ হইতেছে, যে তেজোময় ও আলোকময় পদার্থের পরমাণু সকল্প যে দিগে স্নশ্বতাৰে পতিত হয়, কেৰল সেই দিগেই ভাষার প্রাদুর্ভাব অধিক হয়, পাশ্বদিকে তিরশীনভাবে পতিত হওয়াতে তা হর অনেক লাঘব হইয় থাকে । গ্রীষ্ম কালের উৎপত্তি সামান্ততঃ দুই কারণে হইয় থ} ক ! প্রথম এই যে, ঐ সময়ে স্থৰ্য্য রশ্মি পূৰ্ব্বোক্ত প্রকারে গুণি বঁীতে লম্বভাবে পড়ে ; দ্বিতীয় এই ষে, গগন মঞ্জন্মে মুৰ্য্যকে অধিক কাল স্থিতি করিতে দেখা যায় । গরস্থ যে সময়ে এই দুই অবস্থার বৈপরীত্য হয় তখন হেমস্ত কালের প্রাচুর্ভাব হইয় উঠে । জ্যৈষ্ঠ ও আষাঢ় মাসের বেল দ্বিতীয় স্বর্যাকে তোমরা আপন আপন মস্তকোপরি দেখিতে পাইলে । কিন্তু পৌষ ও মাঘ মাসে ঐ কঁপ স্বর্যের প্রতি অবলোকন করিলে স্থৰ্যকে অনেক দক্ষিণাংশে অর্থাৎ জাকাশের অনেক নিম্ন ভাগ দেখিতে পাইৰে। অধিকন্তু তোমরা জ্ঞাত আছ ষে জ্যৈষ্ঠ ও আষাঢ় মাসের রিভিাগে স্বৰ্য জাকাশ পথে ,ীর্ঘকাল স্থিতি করিয়া থাকে, কিন্তু পৌষ ও মাঘ মাসে স্বল্পঙ্কণ অবস্থিতি করে। অতএব ইহা নিশ্চয় হইতেছে যে পূৰ্ব্বোঞ্চ দুই কারণ”বশতঃ জ্যৈষ্ঠ ও আষাঢ় মাসে গ্রীষ্ম