পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SSSR बान् बाधैद्र आखण्याौवनौ চলন অনেক আগেই হয়েছিল । সব বিভাগেই বিশেষজ্ঞদের মতামতের প্রয়োজন আছে । প্রাদেশিক বোডের গতি সভায় ভূতপবে পরিচালকবৰ্গ যখন এই প্রদেশের গ্রামগলিতে টেলিফোন বসাবার একটা কমপ্রণালী ছ'মাসের মধ্যে প্রস্তুত করে দাখিল করবার প্রস্তাব তুললেন— তখন আমার भgन्ा आद्र ८कान् म:२ छ्ल ना । এ ধরণের কম তালিকা নানা বিষযে প্রস্তুত করার আবশ্যক আছে, যেমন-ড্রেন, হাসপাতাল তৈরি, নদীর গতি পরিচালনা করা ইত্যাদি। কৃষি ও শিলেপির উন্নতি এবং অধিকতব মাল উৎপাদনও হওযা। আবশ্যক। রাস্তাঘাট নিমাণ ও মেরামত এই সঙ্গে হওয়া ব্যবসার পক্ষে নিতান্ত প্রয়োজনীয়। কিন্তু সকলের উচিত জনসাধারণের মধ্যকার সপত চেতনার ও শক্তির উদ্বোধন করা-উপবদ্ধ নব জাগল্পিত শক্তিই দেশকে সমদ্ধি ও মঙ্গলের পথে নিয়ে যাবে। গ্রামগলি নিজের পীয়ে দাঁড়াতে শিখক, স্বাধীন ইউনিয়নগলির সলিট দ্বারা স্টেটের তহবিল থেকে দেনার বোঝা অনেকটা কমে যাবেদাবলি গ্রামগলি স্টেট থেকে বেশি পরিমাণ সাহায্য পাবে। আমাদের মধ্যে ঝগড়া-দরেবশেদ্ধর অবসান এভাবে ঘটবে, আজকাল যেমন প্রত্যেকেই কিছু বাগিয়ে নেবার চেন্টায় ঘোরে, তখন প্রত্যেকেই নিজের শ্রমের ফলভোগ করবে বলে ভিক্ষাব্যক্তিকে ঘণা করবে। নাগরিকগণের আত্মসম্মানের মাল্য ( জেলা-শিক্ষক সম্মেলনে বাটার প্রদত্ত বক্তৃতা-১৫-১১-১৯৩o ) একটি জিনিসের প্রচলন আমাদের মধ্যে আদৌ হয় নি, সেটি আত্মসম্পমান। অথোির অপেক্ষাও আত্মসম্পমানেব মল্য অনেক বেশি। আত্মসম্পমান জিনিসটা যদি দেশে না চলে—তবে দেশে কোন প্রকার উন্নতির সম্পভাবনা নেই। প্রাদেশিক বোড়ের গত সভায় কর্তৃপক্ষ ধায্য করেন ব্যাঙ্কের নিকট ২৷০ কোটি টাকা ধার করতে হবে। আমি তখন বলি প্রদেশের অধিবাসীদের কাছ থেকে পাঁচ পাসেণ্ট সদে টাকা ধার নেওয়া হ’ক । জিল্যান্য সহরের প্রত্যেক অধিবাসী প্রাদেশিক ঋণের কাগজ কিনতে রাজি আছে-এতে অনাবশ্যক সাদ দেওয়ার হাত থেকে প্রাদেশিক বোড রক্ষা পাবে। আমাদের ব্যান্তকারদের ছাত্র হয়ে শিখতে হবে, শিক্ষক হয়ে শেখাতে হবে । মহাজনদের কাছে হাত পাতার মানে আত্মসম্পমানের কিছু অংশ তাদের কাছে বিক্ৰী করা। যেদিন মহাজন ও অধিবাসীবাগ উভয়েই এই আত্মসম্পমানের মাল্য দিতে শিখবে, সে দিন মহাজনেরা কম সদে সন্তুটি থাকবে, অধিবাসিগণ টাকা ধার করতে হাত পাতবে না। এই টাকা বিদ্যালয় বাবদ খরচ করতে হবে সকলের আগে। দেশপ্ৰেম অলপ বয়স থেকেই শিক্ষা দেওয়া দরকার-প্রত্যেক শিক্ষক যেন মনে রাখেন। প্রদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা শিক্ষা দেওয়া উচিত ছাত্রদের। স্থাত্রেরা তাদের ক্ষন্দু সৎগুয়ের থেকে প্রদেশের ঋণের কাগজ যাতে কিছু কিছ কিনতে পারে, তার ব্যবস্থা করা চাই। ছাত্রদের পক্ষে ২৷০ কোটি টাকা ঋণদান সম্ভব নয় জানি, ঋণদান করলে প্রাদেশিক অৰ্থনীতি সম্পবন্ধে তাদের অভিজ্ঞতা জন্মাবে। তারা তাদের পিতামাতাকে বলতে পারে তাদেব প্রদেশের অধিবাসিগণ বৎসরে দেড় কোটি থেকে দ’ কোটি ক্লাউন বাঁচাতে পারে- যদি তারা এভাবে ঋণদান করে ४ानभिक वाgcक।