পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

à88 धान बाीव्र जापाजौबम মোরাভিয়া প্রদেশে জলের সবশেদাৰপন্ত ১৯৩০ সালে চেকোশে লাভাক গবৰ্ণমেণ্ট একটি নতুন আইন দ্বারা বিভিন্ন প্রদেশে জল সরবরাহের একটি পরিকল্পনা করেন। টমাস বাটা এই প্রস্তাবগলি আলোচনাকালে দেখলেন যে, মোরাভিয়া প্রদেশকে এই পরিকল্পনাতে সক্ষপণ উপেক্ষা করে মাত্র ৪০ লক্ষ ক্লাউন মঞ্জর করা হয়েচে ul FII তিনি দেখলেন এর কারণ আর কিছুই নয়, প্রাদেশিক বোডের সভ্যদের পরস্পরেব মতেব অনৈক্য এবং যোগ্য পরিকল্পনার অভাব। তখন তিনি বিশেষ চেষ্টা করলেন যাতে আরও কিছু বেশি টাকা মঞ্জর হয় তাঁর প্রদেশের জন্যে। সেই সপাতাহেই তিনি সমস্ত ইঞ্জিনিয়ার ও দেশনেতাদের এক কনফারেন্স আহবান করলেন এবং রাত্ৰি-দিন-ব্যাপী আলোচনা, বিতক, হিসাব, অকিজোঁক, অধ্যয়ন ইত্যাদির দরবাবা একটা মতলব খাড়া করলেন। দেশের প্রধান নদী মোরাভার গতি বিমান থেকে পর্যবেক্ষণ করা হ’ল, যে যে উপায় অবলম্ববন করলে এই নদীতে নৌকা চলাচল করানো যায়, সে সম্পর্বমেধ যথোিট আলোচনা হ’ল নদীর গতির ম্যািপ তৈরি হ’ল। নদীতীরবতী কৃষকগণের সঙ্গে বহ পরামর্শ করা হ’ল এসব নিয়ে। এ সবের পরে বাটা একটি ক্ষদ্র পাহাড়ে একটি কারখানা ও নদীর বাঁধ তৈরি সাের, করলেন। কিছুকাল পরে বন্যার গৈরিক জলরাশি সফীত হয়ে উঠে তাঁর ঘরবাড়ি, বাঁধ ও কারখানা ভাসিযে নিযে যাওয়ার উপক্রম করলে। এত বৎসরের পরিশ্রম বঝি একাদণ্ডে ধবংস হয়ে যায । বাঁধের ওপরটা তখন একটি ক্ষদ্র দ্বীপের মত হয়ে গিযেচে । বাটা সেখানে দাঁড়িযে দেখলেন সেই উচু জায়গাটুকুতে নিকটবতী বন থেকে হাজার হাজার খরগোস জড় হযে বনার জল থেকে ७भग 225 । তিনি বললেন, “চিরকাল আমাদের দেশের মানষে বন্যােব জলের সামনে এই খরগোসদেব মত পালিযোচে বলেই মোরাভা নদীতে নৌকা চলে নি, মোরাভিযাতে জলের সব্যবস্থা হয় নি, কৃষিক্ষেত্রে জলসেচনের সব্যবস্থা হয় নি। আমি অন্তত তা করবো না। আমায় লড়তে হবে এর বিরদ্ধে। যা নঘাট হয়েচে হোক।---আমরা আবার আরম্ভ করি।” আজকাল সেখানে প্রকাশড় বাঁধ আর কারখানা হয়েচে, মোরাভা নদীতে আর বন্যার ভয় নেই, ২০,ooo হাজার লোক সেই কারখানায় কাজ করে আজ । cभाख्म्निाब्र सीक्षबानिशान ! আমাদের জীবনকে আমরা সমন্ধতর করতে চাই, এর চেয়ে ন্যায্য দাবী আর কি থাকতে পারে। মানষের ? কৃষকদের শ্রম লাঘব করে ভূমির উৎপাদিকা শক্তি বাড়ানো যায় কি ভাবে ? প্রদেশস্থ গ্রামগলির সীমাস্থ্য কিভাবে ভাল করা যায় ? আমাদের কতব্য এই সমস্যাগলির সদসমাধান করা। কিন্তু প্রথমে চাই শঙ্খলা ও সংযমআমাদের পরস্পরের ঐক্য। দেশের ম্যাপ দেখলেই বোঝা যাবে প্রকৃতি এবং আমাদের বিগত দিনের রাজনৈতিক পরষগণের অনগ্রহ ও দরদর্শিতার ফলে একটি বড় নদীর ধারে আমাদের প্রদেশ কেন্দ্ৰীভূত হয়েচে । এই নদীর