পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

आन बाढ़ जायचौवन N RA ৰাশায়ায়ে রাত্রি যাপন এই সহরের লোক সংখ্যা ৩০,০০০-কিন্তু একটা হোটেলও নেই। সেদিন পর্যন্ত ব্রিটিশ বিমানলাইনের পাইলট ও কর্মচারিগণ এরোড্রোমে নিজেরা চা তৈবি করতো। মিঃ কাজেবনি সম্প্রতি একটা ছোট হোটেল খালেচেন-চারটি বিছানা আছে হোটেলটিতে, বেশি আড়ম্বব নেই। এখানে সমদ্রের হাওয়া বেশ লাগে, বেশ পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন। মিঃ কাজের নি। দক্ষিণ পারসোব একজন সাধ ব্যবসায়ী হুটােছটি করে দেখােশানো করচেন, বেশ ইংরেজি বলেন । তিনি আমাদেব সঙ্গে আহার করলেন এবং ব্যবসা সম্পবন্ধে অনেক খবর দিলেন। আমরা দটো ঘর নিয়ে রাত্ৰে শয়ন করলাম। এ হোটেল তাঁব নিজের খরচে তৈরি। আমরা বড়ে পড়ি DBBDB SgE BB yySEEBSB DBBB JDSS BBBDBDtB DBDB gBB DBBBSS DBBB BDBDBD DBDSBBD S DBBDD MBuu S0BEBBBD DugBBBBBDS S SBBBBLDBB S SE BBB BBDBLLL BBB BBSLBLB BBBB D S uDBD DBBB BDB BB BD Di SBBBSBBS BB BBDD BD BBBBeBBtD BBB BB 0SG DD BBB S BB BBBBBkDSBB BBBBukeuHL DBDBuS DBB BBDBBDi S iBB BkLESDD BuBB S এা-ক থেকে ভীষণ মেঘ উঠচে, বিমান হাওয়ার মাখে লাফাতে থাকে। পর্বে দিক থেকে মেঘDSB BDB HDKHSES BBBDB BuBB BDS BBB BB LBB tB DBB SBBB gB BB gBS DDSDLDLS SLSg tt S BBDD DSBDS BBBB LDDDD DDD uBBBD BBBDBB BDDD DD BD BBDBDS DD i.e. its 3 si নীচে মেঘ, ওপরে আমবা উড়ে চলেচি, বিমানের ছাযা মেঘের গায়ে । নানা রকম রঙ মেঘের গাযে বিমানের ছাযায় চারপাশে রামধনের সন্টি হযোচে । আমি অনেকবার মেঘের ওপর দিয়ে উড়েচি, এমন সন্দের দশ্য কখনো দেখি নি। ঝড় আমাদের ঠকিয়েচে । দক্ষিণ পর্ব দিকে ঝড়টা ক্রমশ ছড়িয্যে পড়চে । সাষ্ট্যাক অভিজ্ঞ পাইলট, উষ্ণমন্ডলের ঝড়ে সে অনেকবার এমন বিপদে পডেচে। মারেস BLBDBB BBB BDD SuB BOBDBDSLSDBB BBBB BD SEDB tBt BBBSS SBBB BBDDD BuLD S BB BBBBD বিমানখানা একবার উঠচে একবার পড়চে । আমাদের পেছনে সামান্য একটু আলোর রেখা। ঝড় বিমানকে নীচে নামিযে দিলে জমির মাত্র কয়েক শত মিটাল ওপরে আমরা প্রসোচি। এখন ভগবান যা করেন। নীচে কি আবিব দেশ ? আবাব সমদ্র দেখা যায় নীচে । সামনে ওটা কি ? আলো / সন্টাক আঙলি দিয়ে সেদিকে BBBB DBBSS BB BBBB BDDBDD S BuS DBDB SS S S DDgD SEDBDBB BDBDD 0DBB S BtBBO BDBBBBD DBBDBLSDBD সামনের দিকে ছাঁটেচে। জাসক বড় বিমান বন্দব, কিন্তু এখানে আমরা বিমান ছেড়ে জমিতে নামবােব অনািমতি পেলাম না। যে অঞ্চলের ওপর দিয়ে আমরা উড়ে এসেচি, সেখানে নাকি কলেরার মড়ক চলছিল। অবিলম্বে জাসক ত্যাগ করতে আদিষ্ট হ’লাম। কোন হোটেলে ঢুকে কিছু খাবার পর্যন্ত অনািমতি পেলাম না। নিজেরাই চা করে নিলাম, ডাক্তাল্প আমাদের জন্যে জ্ঞােল নিয়ে এল। ঝড়ের সম্পবন্ধে আলোচনা করছিলাম। মারেস বলছিল, সে ঝড় দশ হাজার ফুট উচুতেও