পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

धान, बाईीव्र आजलौवभौ মেলার দোকানে দেখতাম আরও জনকুড়ি কারিকারের সঙ্গে তিনি দোকান খালে বসেচেন। তাঁর ছোট দোকানে চার জোড়ার বেশি জাতো কোন সময়ই থাকত না। তিনি বড় জোর এর মধ্যে দ’জোড়া বিক্ৰী করেই নিজেকে সৌভাগ্যবান বিবেচনা করতেন, যার মোট দাম তিন ফ্লোরিন। তিনি ধীর কমী ছিলেন বটে কিন্তু অলস ছিলেন না। বিছানায় শয়ে থাকতেন যখন, তখনও নিতান্ত বিনা কারণে নয়। ফেব্রুয়ারী মাস যায় যায়, জুতোর ব্যবসার অবস্থা সে সময় মন্দা। শধ আমার খড়ো মশায় নয়, আমাদের অণ্ডলের দরিদ্র জনসাধারণের মধ্যে অনেকেই শীতকালে শয্যা আশ্রয় করত, কারণ ব্যবসা মন্দা পড়াতে সে সময় তারা কপদকশন্য হয়ে পড়ত।--আগনি জৰালান, পোষাক পরিচ্ছদ কেনার খরচ বাঁচাবার এই ছিল তাদের প্রকৃষ্ঠািট পন্থা। শােধ শায়ে শয়ে থাকলে খাবার দরকার ও হবে কম-পরিশ্রম করলেই বেশি খাবার দরকার হয়। এমন লোকও দেখোঁচি যারা সারা শীতকালের মধ্যে আলো জবালত না আন্দেী- সে খরচও তাদের জটিত না। আমার খড়ো প্রাণপণে পরিশ্রম করতেন এবং কাজে লেগেও থাকতেন, কিন্তু শােধ ঐ দটি গণে পেটের ভাত হয় না। আমাদের অঞ্চলে তখন ভাল রেলপথ ছিল না এবং মাল আমদানী রপ্তানীর সযোগ সংবিধা না থাকার দয়ণ ব্যবস্থার অবস্থা ছিল খারাপ। খড়ো মশায়কে আমি ছেলেদের চটিজতো তৈরি করতে শেখাই। কুমে তিনি এক সপতাহে বিশ জোড়া এ ধরণের ছোট চটি গড়তে পারতেন। এই ব্যবসাযিলব্ধ সামান্য অর্থে তিনি ক্রমশ দারিদ্র্য থেকে মন্তি পেলেন, যে কাশ। রোগে অনেক দিন থেকে ভুগছিলেন, তাও চলে গেল। জানালায় ঠাণ্ডা আটকাবাব জন্যে আর ছোড়া নেকড়া গাঁজবার আবশ্যক রইল না, বিছানায় ফাসা চাদর দেখা দিলে, ঘবে মস্ত বায, bठाbgछद्म दाद>छiा ठू'ी । আমার বড় হবার চৰপন বিদ্যালয় ছেড়ে যখন বাবার কারখানায় শিক্ষানবিশিতে ভর্তি হই, তখনও আমার ধারণা মনীষা সমাজ দই শ্রেণীতে বিভক্ত-ভদ্র ও সাধারণ শ্রেণী। বিদ্যালয়ের ছাত্রদের মধ্যেও এ ধরণের শ্রেণীবিভাগ ছিল। ছেলেদের মধ্যে যারা উচ্চশ্রেণীর বিদ্যালয়ে ভতি হ’ত তারা ছাত্র-জীবনেই তরণ সম্পভ্রান্তবংশীয় ছাত্রের খাতির পেত, আর যারা আমাক মত কোন কারখানার শিক্ষানবিশিতে ভতি হ’ত তাদেব আদমোট জটিতে জীবনব্যাপী দাসত্ব ও দারিদ্র্য। গ্রামার স্কুলের তরণ ছাত্রেরা ভদ্রবংশের চালচলনে চলবার চেন্টা করত এবং বিকেল চারটার সময় সেজেগজে ফিটফাট হয়ে তাদের শিক্ষকদের অনসরণে সহরের রাস্তায্য সাগবে পাদচারণা করত। আমাদের মত গরীব শিক্ষানবিশিরা কারখানার বেড়িতে বা কাউন্টারের পেছনে দাঁড়িয়ে রাত দশটা পযন্ত DDBL S DD DBDB S M BBBB SBBBBB BB S BBBBB BB S BDB BBBSD0BBBBB অভিভাবকেরা তো বটেই, এমনকি ছাত্রদের অপেক্ষাকৃত মন্দভাগ্য ভ্রাতারাও। হয়তো তাদের ছাত্ৰভ্ৰাতা যে সময়ে সৌখীন চালে বেড়িয়ে বেড়াচ্চে, সে বেচারীরা সে সময়টা গাধার খাটুনি খাটচে-কিন্তু এই ব্যবস্থার বিরদ্ধে তাদের কোন নালিশ ছিল না। আমি ব্যবসাতে শিক্ষানবিশি করতে ঢুকেচি নিজেব ইচ্ছায়, কিন্তু আমার মনের প্রবল আকাঙ্ক্ষা আমি ভদ্ৰশ্রেণীর লোক বলে গণ্য হই, শিক্ষিত সমাজে বেড়াই, সভাসমিতিতে যাতায়াত করি যেখানে আমার অপেক্ষা উচ্চতর শ্রেণীর ব্যক্তিদের সঙ্গে মেলামেশা করবার সহযোগ থাকে সবাদা। এই কারণেই