পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छैवान् वाक्केद्र ९मा जपैयम । SA আমি এক বছরের মধ্যে বহুবার যন্ত্রসজ্ঞার ব্যবস্থা বদলে শেষে একই প্রণালী আবিষ্ককার করেছিলাম নিজে থেকেই। আমেরিকার শ্রমজীবীদেব কম কুশলতা বিস্ময়কর। যন্ত্র কিনলেই হয় না, যন্ত্র কাজে লাগাশার মত শক্তি ও কৌশল জানা চাই। আমরা যে কলে যে পরিমাণ কাজ আদায্য করে নিতাম তার চেয়ে অনেক বেশিগণ জিনিস উৎপাদন করে নিত আমেরিকার মক্তরেরা। যন্ত্রের কাজ ভাল সরে শিখে নেওয়ার জন্যে আমি কারখানায মিস্ত্রির কাজে ভর্তি হ’লাম। আমি বান্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে জানতাম মাখে মজবদেব বিভিন্ন কলকব্যঞ্জাব কাষ প্রণালী বকিয়ে দিতে যাওযার চেযে হাতে কলমে কাজ কবে দেখিযো দেওযার উপকারিতা কত বেশি। তা ড্রাড়া আমি আর একটি বিষযের অভিজ্ঞতা সঞ্চয্য করতে চেয়েছিলাম। এই ধৰণেব বিবাট মন্ত্ৰচালনায মনষ্যিদেহ কি পবিমাণে পরিশ্রাঙ্গত হয। আমাৰ বিশদ্বাস ছিল আমি একজন পাকা কাজের লোক যে কোন ধরণের জতো তৈবিব কল আমার হাতে নিপণভাবে চলবে, নিজেব কম ক্ষমতায় এই অগাধ বিশ্ববাস আমেরিকায আমার যথেস্ট ক্ষতির কাবণ হযেছিল। যখন ওবা আমায জিগ্যেস কবলে কোন কাজ আমি ভাল করতে পারি। তখন আমি সাগবে। BBDBDBB BDD BBuDS BDBBBBS BBB BDDBDBB DB uBB BBBBD BG SS BBBDD DLDDBBBD DBB BY হাসি দেখা দিল এবং তিনি আমায জানালেন আমাকে তাঁর দরকার হবে না। বহুদিন পর্যন্ত ম্যানেজাবোব এ ব্যবহাবের অর্থ আমি বুঝতে পাবি নি। কিন্তু কযেকবাব মিস্মিঃব কাজের প্রাথী হযে হতাশ হবার পরে এবং দ্য একটি কাবখানায় কল চালানোব পৰীক্ষাব্য অক্ষম প্রতিপন্ন হওসার পরে বঝেছিলাম জীবনে আমি কোন দিনই সে ধরণেব কম ক্ষম ও কুশলী মিস্ত্রি হযে উঠতে পারবো না – আমেবিকার কাবখানাসমহে যে দিবেব কম কুশলতা পৰিণাও প্রাপ্ত হযোচে । এখন আমি বৰ্ব্বতে পাবি আমার সদস্ভ উস্তিতে কারখানার ম্যানেজার কেন ব্যাঙ্গের হাসি হেসেছিলেন । বাট্টা বলে জনৈক মজীবের সঙ্গে একত্র বাস কবিতাম। সে লিন, সহরে একটা ছোট ও বাজে কাবখানায় আমায একটি কাজ জুটিয়ে দিলে, তাও বেশি দিনের জন্যে নয। আমার ইচ্ছা যে নিজের পায়ে দাঁড়াই, কিন্তু কাজ কিছুতেই জোটে না। যাদেব চাকরী ছিল, তাধা উঠতো সকাল সাতটায, কিন্তু বৈকাকোব দল ভোর পাঁচটায্য উঠে কারখানাব ফটকে হাজির হ’ত, যাদের বড়ি কারখানা থেকে দরে, তাদের উঠতে হ’ত আবও সকালে । যখন আমি জামাব আস্তিন গটিয়ে (ম্যাকিনি আভিজাত্যের চিহ্ন ) অ্যান্য সব মজরদের সঙ্গে এক সারিতে দাঁড়িযে মেসিনে কাজ করতাম, তখন আমি নিজেকে কতই ভোগাবান না বিবেচনা কবিতাম । পাশেই কারখানাৰ সদাবমিসিল দাঁড়িয়ে আমার হাতের কাজ পরীক্ষা করত, আমি সে কাজের উপৰ্যন্ত কিনা দেখত। আমার ভাগ্যে কি আছে তা জানিবার জন্যে সদারের মাখের দিকে চাইবার পর্যন্ত সাহসী হ’ত না আমার । হঠাৎ অন্যান্য কমপ্ৰিাথীদেব কলহাস্য শািনতে পেতাম। তারা আমার পেছনেই আদিতেন গটিয়ে দড়িয়ে আছে-আমি বাতিল হ’লেই তারা নিজেদের পরীক্ষা দেবে। অবিশ্যি তাদের বেশিক্ষণ অপেক্ষা করার দরকার হ’ত না। দিনের মধ্যে কখন কখন কুড়িবার আমায় এ ধরণের পরীক্ষার সম্পমখীন হতে হয়েচে, সমস্ত সপ্তাহে তার ছ’গণ বেশি। মনে ক্রমশ অবসাদ দেখা দিল। শ্রমিকের মনোবাত্তি আমার আয়ত্ত হ'ল।