পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

त्रैमान् बाबा खाचखौवनौ ôề অংশ শ্রমিকদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া সত্বেও যেরপ ফল পাবো। আশা করা গিয়েছিল, তেমনটি ቍቨ‹agI *fCܧ ቻኸT ! এ জিনিসটা খােবই কঠিন। শ্রমিকদের সহানভূতি ও উৎসাহ আমরা পেয়েচি, কারখানাব কাজ তারা নিজেদের কােজ ভেবে করে এ কথাও ঠিক –কিন্তু তাদের চেয়েও বড় জিনিস হ’ল কম কুশলতা ও অভিজ্ঞতা। বড় কারখানার বিভাগীয় কামারশালাগলি সস্তুতরভাবে পরিচালনা করতে হ’লে যে মান থাকা দরকার, তা কি সকলের কাছে। আশা করা যায় ? আড়াই বৎসরের মধ্যে আমাদের কাবখানায় সবরাজ বিস্তৃত হয়ে পড়েচে অনেকখানি। আমাদের লাভ ও শ্রমিকদেব বেতন বধিত হয়েচে, আমাদের তৈরি জাতো আরও সস্তাষ দেওধা যাচে। লাভেল অংশ শ্রমিকদের মধ্যে বণ্টন করে দেওয়ার ফল কতটা এই উন্নতিব পথে আমাদের সাহায্য করেচি, তা অনেক প্রকাশ করা অসম্ভব। কিন্তু হয়তো আমরা যা চেয়েছিলাম, তার চেয়ে বেশি হযোচে। দশ বৎসর ধরে আমাদের হিসাব বিভাগের সবন্দোবস্ত করাব, ফলে আমাদের ব্যবসার যথোিট উপকার হযোচে, তা বুঝতেই পাবা যায়। অলপ সময়ের মধ্যে সফল না পেলে হতাশ হওয়ার কারণ নেই। আমবা যদি প্রত্যেক ডিপার্টমেন্টের শ্রমিকদের শিক্ষা দিতে পারি, কিভাবে তাদের ডিপার্টমেন্টের কাজ সম্ঠভাবে চালাতে হবে, তবে আমরা সাফল্যের পথে এগিযে যাবো। এতে শ্রমিকদেরও লাম্ভ । কিন্তু এ কাজ সহজ নয। অভিজ্ঞতা দিবাবা জানা গিয়েচে, লোককে তোমার কথা সশ্রদ্ধভাবে শোনানো যায়। কিন্তু তাদের স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে শেখানো যায় না। অত সহজে। আমাদের কারখানায় আমরা লোককে শনিযেচি সহজে, কিন্তু চিন্তা করতে শেখাতে এখনও পারি নি। অনেকে বলে, উপবাসে মরবার ভযে শ্রমিকেবা। আমাদের এখানে কাজ করে। একথা ভুল। L S000BD DBDOBDDBDD DHDEEBEE BDBBBLB SBBD DBDBLLk0 DBBBD BB DDD SLDBB DB S DL LLLY LBL আমাদেব কোন ক্ষতি নেই। কারখানায় সর্ববাজ আনয়ন বর্তমানকালেব উপযোগী। এতে মাল তৈরির খরচ কমে যায়, DDOD L SDDD DBSS DB SS DBBDB BBBkBkB BB BDDS DBuB DuB S EBEB D D BBL uDB এমন কি অতি অভিজ্ঞ কমািটরও ভুল হয. আপিস থেকে বাড়ি ফিরবাব সময় অনেক কাজ বাণিক LDBBD DB S BDBBt BBBB BBBSuDuHDS guu DBDBD SS BB LLtBBD BBS y BBB BBB DBBBB কত্ত্বক শাসিত প্রাপিত হয, সে সব সময়েই ভাববে। তার ওপব অবিচার করা হযোচে, কমে আরও অমনোযোগী হযে উঠবে। কিন্তু যদি কারখানায বিভাগীয় স্বরাজ্যের ফলে তার সহকমিগণ তাকে দণ্ড দেয়, তার বলবাব কিছুই থাকবে না। তার কম শৈথিল্যের দরবন বিভাগের অন্য সব শ্রমিক ক্ষতিগ্রসঙ হচ্চে, এটা তাকে বঞ্চিয়ে দেওয়া হবে। ব্যবসার লভ্যাংশ হাতে পড়লে শ্রমিকেরা নিজেদের সাংসারিক অবস্থা ভাল করবার চেন্টা করবে। যখন শ্রমিরেরা কারখানার ব্যাঙ্ক থেকে অনেক টাকা তুলে নেয়, তখনই আমরা বঝতে পারি কমপদ্ধতির দোষ দাঁড়িয়েচে কোথাও না কোথাও । এই সব টাকা প্রায়ই অপব্যয়ে নঘট হয়। পানিদোয্যে এবং নানাবিধ তুচ্ছ আমোদ-প্রমোদে । আমরা এরকম লোক আমাদের মধ্যে চাই না। যারা নিজেদের সাংসারিক অবস্থা ভাল করতে চায় না। তারা নিতান্ত অপদাৰ্থ । আমাদের কারখানায় কি উপকার হবে তাদের দিয়ে ? আমরা এদিকে এখনও কোন উন্নতি দেখতে পারি নি। কারখানার ব্যান্তেক শ্রমিকদের গচ্ছিন্ত