পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बान् बाबा खाषाखौवनौ ity অৰ্থনীতিবিদ সেই মাঠেই ভাল ফসল ফলে চাষা যেখানে নিজের হাতে লাঙ্গল চাষে । আমার কাছে উপদেশ নাও, আমি এক পেনিও উপাঞ্জন করেচি। আবার লক্ষ লক্ষ টাকাও রোজগার করেচি । আমি সেই সব লোকের সঙ্গে ব্যবসা করতে চাই না, যারা বিবেচনা করে ব্যবসা শােধ, লোকের কাছে ফাঁকি দিযে কিছু রোজগার কববার পন্থা। বিশ ত্ৰিশ বছর ধবে লািঠ কবলাম, তারপব লাঠেব মালা নিযে ভাগবো, এই যাদেব মহল নীতি। আমি চাই তাদেব সঙ্গে ব্যবসা করতে যারা ব্যবসার মধ্যে দিযে সাধারণেব সেবা করতে চায। সারাজীবন ধবে সেবা কববাব সংকলাপ করেচে। যাবা । টাকাব পেছনে যে ছোটে, সে কখনো টাকা পাবে না। কাজ ভাল করে করা, তোমাব সহকমী দেব চেযেও ভালভাবে কাজ কবি, টাকা তোমায খাঁজে নেবে। একদিনে ৮৬,৪o () সেকেণ্ড । সহজে পযস্য বোজগাব। কবলেই মানষে নন্ট হয। ভাল লোকও নষ্ট হযে যায, যদি সে বিনাযাসে পর্যােসা হাতে পাষ । মানষেবা সঙ্গে মানষেবা প্রত্যেক ব্যবহার অন্তক বাবা প্রকাশ কবা যায। উপবোেন্ত চমৎকার বাক্যগলি ও তৎসম্পবন্ধে সন্দিব ভাব ও চিন্তা টমাস বাটার বিশেষত্ব। আৰ্থিক সাফল্যের মলে দৈব বিদ্যমান যাঁরা ভাবেন, তাঁরা ভুল কবেন। কিন্তু বাটা দৈবকে স্বীকাব করতেন না । অবস্থা অনাকুল না একথা আমি বিশ্ববাস কবি না। মানষে অবস্থার দাস নয। অবস্থাই মানষের দাস। অবস্থা যান্টিব মত, তাকে শক্ত হাতে পাকড়াও, তারপর তাকে যাত্রস্বরূপ ব্যবহাব করা। অর্থনীতি ক্ষেত্রে অবস্থাকে বঝলাব কোন মানে হয না, অবস্থাকে আযত্তে আন। এই হ’ল জীবন্ত টমাস বাটা-কমী, শক্তিধব তাঁর নীল, উক্তজবল চোখেব দন্টিব এমন শপ্তি ছিল যে, সে শক্তিকে কেউ অতিক্ৰম কবতে পারতো না। যখন জগতে ঘোর অর্থনৈতিক দদিৰ্শন চলেচে, তখন তিনি একটি সভায্য বস্তৃতাকালে বলেছিলেন, " জ্ঞগতেব বৰ্তমান দদশাব সমিষ্ট আমি কবি নি, তবে এজন্যে আমি দঃখিত নই। এতে আমার উৎসাহ বাড়ে ছাড়া কমে না।” দনিয়াময সমস্ত খবরের কাগজে ব্যক্তিত্যক আবাবা যখন প্রতিপন্ন করাব চেন্টা চলচে মানষের শ্রম ও চেন্সটার ব্যৰ্থতা, তখন তিনি বলতেন, “যে ব্যক্তিতে আমায বলে আমায গলায় দড়ি দিয়ে মারতে হবে, সে যপ্তি চুলোয্য যাক। অবস্থা যত খাবাপ হবে, কাজ তত বেশি করে করা দবকার । কাজ ছেড়ে আমি পালাব কোথায় ?" টমাস বাটা তাঁর অদভুত যান্তি দ্বারা রাজনীতিজ্ঞ ও বিজ্ঞানীদের মতের নিরসন করতে চান নি, তিনি তাঁর বিরাট ব্যক্তিত্ব ও শান্তি নিয়ে পথিবীব্যাপী দীদিনের মাঝে পিঞ্জরাবদ্ধ সিংহের মত সমস্ত লোকের ভয়, বিস্মষ ও ভক্তি উদ্রেক করতেন। সমস্ত বকম ব্যৰ্থতা, অত্যাচার ও নিবন্ধিতার বিরদ্ধে তিনি ছিলেন মতিমান বিদ্রোহ, পাণ্ডিত্যাভিমানীদের সংকীর্ণ, সাবাথাম্বেষী দহ্মিন্ট ও পথিগত বিদ্যা তাঁর সামনে সম্প্রমে নত হ’ত। যাঁরা তাঁকে ঠিক মত বৰ্ব্বত না, তাঁরাও তাঁর মতকে শ্ৰদ্ধা না করে