পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

G টমাস ৰাষ্ট্ৰীয় আত্মজীবনী পারত না। কারণ টমাস বাটার মতবাদ জীবনের জয়গান, কায়ক্লেশে পঞ্চগর মত পথ চলা নয়, ধীরে ধীরে মাতুর দিকে অগ্রসর হওয়া নয়- বিজয়ের উপর সম্পপণ আস্থা রেখে বীবের মত অগ্রসর হওষা, এর পরিশেষে অৰ্থনৈতিক সাফল্য অজর্ন করা। বাটাব এই ছবি বীরের ছবি, যোদ্ধার ছবি। এর পাশেই আবার দেখি আর এক বাটাকে-জ্ঞানী, शिश्कफ. ऐंद्रष्ठा, ग्रथनौउश्विम् । প্রত্যেক পিতা তাঁর ছয় বৎসর বয়স্ক পত্রের সঙ্গে টাকাকড়ি সম্পবন্ধে স্বাধীন ব্যবহার কববেন। ছেলে যেন চুক্তিমত নিজের উপাঙ্গন নিজে কবে। ছয বৎসব বয়ঃক্রম পণ্য হ’লেই বালকের সম্পপত্তির মালিক হবার অধিকার জন্মায়। প্রত্যেক ছেলেকে স্কুলে কিছু জমি দিযে তাকে চাষ কবতে বলে। জমির উৎপন্ন ফসল তাকেই দাও । স্কুলের চেয়ে সে বেশি শিখবে। পযসা রোজগাব কর প্রয়োজন মত ব্যয় কবি, সঞ্চমী হও । আমাদের উচিত শ্রমিকদের অর্থনৈতিক সবাধীনতা দান করা। শ্রমিকেরা মলধনেব দাস না হযে মালধন তাদের দাসত্ব কবিক। তরুণ বয়স থেকে আমবা যদি এ শিক্ষা দিই। যদি তাদেব সংযমী হতে উপদেশ দিই, অর্থ উপাঞ্জন, ব্যয ও সঞ্চয় করতে শেখাই। —তবে আমরা সাফল্য অজািন কবব। বাটার এ নীতি সাবা দনিযায় প্রভাব বিস্তাব করেচে। কেন ? কারণ এ নীতি যাঁর প্রাণেব বাণী তিনি সারাজীবন মানষের স্বাধীনতার জন্য যাদ্ধ কবে এসেচেন। আমাদেব শতাব্দীবা সীতাকাব BBDSSiBDuuB uBBBS DBBB DS BBDuBDB BDBuBBBDB BBBDB BuBBDB S BDDD BD G মানষেকে সংগ্রামেব পথে পবিচালিত করে, তাকে নিজের পাযে দাঁড়াতে শেখায, তাকে আত্মবিশ্ববাসী বাবে তোলে। লোককে দান করে কোন লাভ নেই। ভিক্ষা দেওযা এবং নেওযা দই৷ ই মানষেকে ছোট কবে ३९ ॥ অর্থসাহায্য ও উপহাব বাবা আমরা মানষেকে সাহায্য কবতে যাই বটে, কিন্তু তােব সত্যকাব সাহায্য তাতে হয না। তাকে তাব নিজের পাযে দাঁড়াতে শেখাও । জনসাধাবণেব ভেতর থেকেই টমাস বাটা উঠেছিলেন এবং চিরদিন তিনি তাদেব শিক্ষক স্থানীয হয়ে থাকবেন। ব্যবসায়ে স্বাধীনতা আমি অবাধ বাণিজ্যনীতির পক্ষপাতী। নতুন যন্ত্রপাতি নতুন প্রণালী আনিযন করেচে। আমাদের কমের মধ্যে। একটা ব্যবসায় নিযে মানষে কেন চিবকাল পড়ে থাকবে ? কমের নব নব ক্ষেত্রে সে দহ্মিন্ট প্রসাবিত করােক। নতুবা তার নিজের ক্ষতি, সমাজেরও ক্ষতি। পরাতন ধরণের ব্যবসা এখন আর চলবে না। এখন চাই নবতব প্রণালী, শঙ্খলা, নবতব শিল্প, যাগের পরিবর্তনের সঙ্গে নবীনের আবিভােব অবশ্যম্ভাবী। ব্যবসায়ীর প্রকৃত আদশ হবে সদাজাগ্ৰত উন্নতিব ইচ্ছা। তার নিজের উন্নতি, ব্যবসায়ের উন্নতি, পজির উন্নতি। এই ইচ্ছাশক্তি বিদ্যুতের শক্তির চেয়েও বড়, অর্থের শক্তির চেযেও বড়। সদাজাগ্রত উন্নতির ইচ্ছাই প্রতিপদে আমাদের শক্তিমাণ করে তুলবে, আমাদের চোখের সামনে এনে দেবে মহত্তর আদর্শবাদ, মহত্তর উদাহরণ। ব্যবসাও চলবে বেড়ে ।