পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

वान् बाधे जाचकाौबनौ আমার অভিজ্ঞতা। এই যে কমপ্ৰিণালীর উন্নতিসাধন শােধ উৎসাহ ও সামিন্ট ব্যবহার লারা হয় না-এর পেছনে থাকা চাই অক্লান্ত পরিশ্রম, ব্যন্তিগত সবাৰ্থত্যাগ। এর প্রধান শত্ৰ হ’ল নিজেদের ব্যক্তিত্বকে সকলের সামনে জাহির করা ও কাযে বিশােখলা। মানষের স্বভাব, প্রগতির দ্বারা সবিধাটুকু সে একাই ভোগ করতে চায়। মাল তৈরির কাজে সামান্য উন্নতির জন্যে শ্রমিকদের কিছু কিছ পরিস্কার দেওয়া হয়। এতে করে প্রত্যেক আবিস্কারক শ্রমিককে ক্ষদ্র ব্যবসায়ী করে তোলে। কিন্তু তার সব সময়েই ভয়, যদি তার উন্নততর কম প্রণালী অন্যান্য শ্রমিকদের মধ্যে প্রবতিত করা হয, তবে তার পরস্কারের হার কমে যাবে। মানবের প্রধান দাবলতা আত্মসবাথ বোধ এখানে উন্নতির পথে বাধা এনে দেয়। মাল উৎপাদনের উন্নতি নিভাির করে মানষের প্রত্যেকটি দোষ ও খৎ সংশোধন করে ধীরে ধীরে তার মধ্যে আত্মসাবাথ ত্যাগের শিক্ষা দেওয়ার ওপর। কারখানার প্রত্যেক শ্রমিক মাল উৎপাদনের উন্নতির চেন্টা করলেই কাবখানা ও মালিকের প্রকৃত উন্নতি । যদি মালিক ভাবে, উন্নতির ফল তাকে শ্রমিক ও ক্লেতার সঙ্গে ভাগাভাগি কবে নিতে হবে, অতএব এ উন্নতিতে তার একার লাভ কিছু নেই-তবেই উন্নতির পথে বাধা পড়ে। কিন্তু যদি তিনি ভাবেন, ব্যবসায় ও কারখানা তাঁর নামে রেজেসন্ত্রী করা থাকলেও তাঁর একাব্য ব্যক্তিগত সম্পপত্তি নয, জনসাধারণের সেবায় উৎসগীকৃত প্রতিষ্ঠান মাত্র, তবেই শ্রমিক, ধনী ও ক্রেতা সকলেরই মঙ্গল। যেখানে ব্যবসায়ী এ ধরণের সবাৰ্থত্যাগ করতে প্ৰস্তুত, সেখানে উৎপাদনেব প্রধান বাধা দািব হযে গেল। মজরি নিয়ে সেখানে মজারেরা ঝগড়া-বিন্দৰ করে না, খারিন্দারে জিনিসের দাম নিযে দািবদস্তুব করে না। ব্যবসায়ীকে আইন দাবাবা নীতিবাদী করে তোলা যায না, আইনের পীড়াপীডি এক্ষেত্রে অনেক সময় শ্রমিকদের পক্ষে উপকারী নয়। সাধ ব্যবসাযীব সংখ্যা বাজাবে যত বদ্ধি পাবে, অসাধ, ব্যবসায’ীর দল ততই অন্তহিত হবে। আইন দুবারা ব্যবসায়ীর কাজে বাঁধাবধি একচেটে ব্যবসা, প্রতিযোগিতা থেকে দেশীয় ব্যবসাগলির রক্ষা প্রভৃতি কৃত্রিম উপায়ে মাল উৎপাদনের নীতিবাদ ক্ষম হয়, উৎপাদন প্রণালীর প্রগতির পথে এরা একান্ত বাধা। vs RT ( ১৯২৫ সালে প্রদত্ত বস্তৃতা) অনেক লোকের বিশ্ববাস আছে সাধ উপাযে ঐখবয সgয করা যায় না। প্রত্যেক দেশের ধনী ব্যক্তির সম্পবন্ধে এ কথা প্রচলিত আছে। আমাদের সহরে মিকুলাস, কাসপাবেক সম্পবন্ধেও এরকম গলপ প্রচলিত ছিল। ইনি প্রায় ত্রিশ বৎসর জিলন, সহরের মেয়র ছিলেন এবং নগরবাসীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতাভাজন হযেছিলেন । তাঁর সম্পবন্ধে গল্পটি এই। তিনি বাজারে যাচ্চেন গাড়িতে, সামনে কতকগালি সামরিক গাড়ি যাচ্ছিল। একজন জেনাবেলেব গাড়ি থেকে একটা লোহার সিন্দক পড়ে গেল। কাসপাবেক সিন্দাকটা কুড়িয়ে নিয়ে গাড়িতে লকিয়ে আলোিধক সহরে উপস্থিত হ’লেন। এই করেই তাঁর ঐশবয কুড়িয়ে পাওয়া টাকায়। আর একটি এমন গল্প এখানে বলি। হাদিসত সহবে। একজন খাদ্য ব্যবসায়ী ছিল, তার নাম