পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

आन बाज़ आजकौवनी Đà রাস্তার জন্য দশ মিলিয়াড় ক্লাউন ব্যয় কি আবশ্যক? যাতায়াতের সংবিধাই মানষেকে মধ্যযাগের দদশা থেকে মস্তিদান করেচে এবং বর্তমান যাগের উন্নতিকে সম্পভব করেচে। মধ্যযাগে মানবের জীবনে গতির সত্বা ছিল না, তারি পাশে যে খাদ্য প্রতিবেশীদের মধ্যে প্রচলিত, সেই একই খাদ্য আসবাদ করে এবং চিরদিন এক ধরণের পরিচ্ছদ পরিধান করে মাতৃদিন পর্যন্ত কাটাতে হ’ত তাকে । এ অবস্থায় সে ছিল কুসংস্কারের দাস। সে যাগে মানষে ষে সব জিনিস তৈরির কাজে আত্মনিয়োগ করতো।--তারাও গতিহীন, যেমন-প্রাসাদ, দাগ, গিজা, পিরামিড, বাঞ্জার, সমাধি। সন্টীম-এঞ্জিন আবিস্কারের পরে মানষে গতিশীল জিনিসের নিমাণে সময় ও শক্তি নিয়োজিত করতে আরম্ভ করলে-রেলপথ, রাস্তা, মোটর, এরোপেলন। পথিবীতে বাস সংখ্যকর হয়ে উঠলো। এর দাবারা। দেশের লোক পােবাপেক্ষা চারগণ বেড়ে গিয়েচে । তাধানিক কালের একটি সাধারণ লোকের বাড়িতে যা আসবাবপত্র থাকে, সেকালে ধনী ব্যক্তিদের বাড়িতে তা থাকতো না। সে কফি, চা, ফল প্রভৃতি বিদেশাগত যে খাদ্যদ্রব্য আহার করে, সেকালে ধনী-লাঞ্চির আদলেটও তা জাটতো না। যাতায়াতের সংবিধার পাবে মানষেকে জীবিকা নিবাহের উপযোগী দ্রব্যসম্ভার নিজে সংগ্রহ করতে SD SqDBB DBB BBDBD BB BBBS SS SBBBBBB BDBD BBB BBB BBB DB DkLSD KBY যাত্ৰাদি নির্মাণও সম্পভব হয়েচে যাতায়াতের সংবিধা হওয়ার দীরন। পথিবীর এক অংশের লোক অপর BB DBBB BBB BBB BDBB BDBB BDBSBBBBB BB S BB BBBB DBB BBBDBB বধি -তা থেকে ক্ৰমে ব্যবসায়েরও শ্ৰীবদ্ধি। একশ’ বছৰ আগে যারা রেলপথ তৈরি করে প্রথম, তাদের ছিল নানা অসবিধা। এই রেলপথ থেকে মানষের যে কি সখিসবিধা আসতে পারে, তা তাদের জানা ছিল না। তাদের সামনে কোন আদশ ছিল না, যাতায়াতের সংবিধা মানষের জীবনকে কি ভালে পরিবর্তিত করতে পারে, সে অভিজ্ঞতা তখন তাদের কোথায? তারা জানতো না যে রেলপথ ক্ষুদ্র মিস্ত্রিকে কারখানার মালিক করে তোলে। না জানলেও এবাবদ অর্থ ব্যয় করতে তাদের বাধে নি, কারণ এটুকু তারা জানতো, যা কিন্তু জীবনকে সমদ্ধ ও সখ্যকর করে তোলে, তা কখনো লাভজনক না হয়ে পারে না। আমাদের সামনে রয়েচে আমেরিকার বিরাট ও শান্তিমান জাতির আদশ। যে সব স্থানে একশ’ বছর আগে একটা রেলওয়ে লাইনও ছিল না, আজ সেখানে ৪০ লক্ষ কিলোমিটার রেলপথ ও রাজপথ । ভূগৰ্ভ থেকে তেল পাইপ বাহিত হয়ে কিভাবে কারখানায় ও রেলগাড়িতে পৌছচ্ছে। সে দেশে ক্রোড় ক্লোেড় মোটরগাড়ি, আর আমাদের দেশে ধনী ছাড়া মোটর কেউ কিনতে পারে না। সর্ববৃহৎ চুম্বকের মত রাজধানী ও বড় বড় নগরীকে সংযোজিত করে দিচ্চে এই যাতায়াতের পথগলি। যদি একটা মোটরগাড়ির মালিক দিনে ত্ৰিশ মিনিট সময় বাঁচাতে পারে এবং যদি একজন আমেরিকান ব্যবসায়ীর একঘণ্টার দাম হয় এক ডলার, তবে মোটরগাড়ি জাতির ধনভান্ডারে রোজ তুলে দিচ্চে ১২০০০,০০০ ডলার প্রতিদিনে, প্রতি বছরে ৩৬০,০০০,০০০ ডলার। ভ্রমণ মানষের কত জ্ঞান বদ্ধি করে তা অন্তেক বোঝাবার জিনিস নয়। ভ্ৰমণলািন্ধ অভিজ্ঞতা নব নব ব্যবসায়ের পন্থা ও সংযোগ আবিস্কার করে। তা থেকে তৈরি হয় বড় বড় কলকারখানা, লোকের দ’পয়সা আয়ের পথ সৰ্গম হয়। যে লোক তরুণ বয়সে একবার যন্ত্রশক্তির মহাত্ম্য বঝেচে সে আর হাত দিয়ে কাজ করতে চাইবে না, মস্তিকের শক্তিকে সে নিয়োগ করবে। দশের কাজে । আমেরিকার অধিবাসীরা যাতায়াতের সংবিধার মাল্য এ যাগে যে কত বেশি তা ভাল ভাবেই