পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

G R भैधान बान आचबौवनी আমাদের শ্রমিকদের অবস্থা উন্নত হবার সঙ্গে সঙ্গে কারখানা ও ব্যবসার অবস্থা ক্রমশ উন্নত হয়ে উঠল। আমাদের হিসেব প্রকাশ করার পদ্ধতি সকল শ্রমিকের মনে উৎসাহ ও কমপহো জাগ্রত করলে। আমরা আমাদের শ্রমিক ও খারিন্দারের প্রতি সহানভূতিসম্পন্ন হয়ে উঠবার সঙ্গে সঙ্গে তারাও আমাদের প্রতি সহানভূতিসম্পন্ন হয়ে পড়ল-এটাই স্বাভাবিক। এই অবস্থাকে আনয়ন করার মধ্যেই কারখানার মালিকের অর্থনৈতিক সাৰ্থকতা নিহিত । যখন এভাবে কম প্রণালী আমরা আরম্ভ করেচি, তখন চেকোশে লাভাকিয়ার অবস্থা আজকালকার অন্যান্য ইউরোপীয় দেশের মতই। স্টেট মাদ্রার মাল্য কমিয়ে দিচ্চে, বিনিময়ের উচ্চাহার এমন, যে মাল তৈরি করতে যে খরচ পড়ে, তার চেয়েও কমদারে মাল বিক্ৰী করতে হচ্চে। তা কি দেশে, কি বিদেশে। কারখানার মালিকেরা দেখলে, মাল তৈরি বন্ধ করে বেকার শ্রমিকদের স্টেটের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়াই অধিকতর লাভজনক । আমি দেখলাম এ পথে গেলে সমস্যার সমাধান হবে না, বরং তা আরও জটিলতর হবে। তা’ছাড়া এ একধরণের কাপরযন্তা। এর ফলে দ্রব্যের মাল্য বন্ধি হবে, জীবনযাত্রাপ্রণালী নিম্নস্তরে পৌছবে। এই যােদর গড়ি চণ করে যদি কেউ দিতে পারে, তবে স্টেটের অর্থনৈতিক মাক্তি। আমিই সেই কত ব্যভার নিজের হাতে তুলে নিলাম। আমাদের অবস্থা তখন কি রকম ? ঠিক ইংরেজ জাতো ব্যবসায়ীর আজ যে অবস্থা। ইংরেজ জতো ব্যবসায়ীর জন্তো হিন্দরা কেনে না-কারণ হিন্দরো ইউরোপের বাজারে তাদের চা’লা এমন দরে বিক্ৰী করতে পারে না--যার ফলে ইংরিজি জাতো কেনা তাদের পক্ষে সম্পভব। এই সব ব্যবসায়ীরা কম মাল তৈরি করে, তাতে খরচ পড়ে অনেক বেশি। কাজেই মালের দামও পড়ে বেশি। এখন প্রশন এই, জাতের দাম কিভাবে কমান যায়, যাতে হিন্দীরাও ঐ জাতো কিনতে পারে ? এটা বেশ পরিস্কার বোঝা যাচ্চে যে বর্তমানে জাতোর যা মাল্য, তার চেয়ে দাম না কমালে ভারতবর্ষের DLL BDL LO DDG S ১। যে মাল যে দরে কেনা আছে, ভারতবর্ষের বাজারে সে মালের যা মাল্য-এই দ’টির মধ্যে বিষম পাথক্য। এই সমস্যার সমাধানকলেপ সঙ্গতায় বাজারের চাহিদার উপযক্তি भाब् Cिठ श८ ।। ২। কম পরিমাণে মাল তৈরির জন্যে ট্যাক্সের পরিমাণ দিতে হচ্চে পড়তায় বেশি। --সেটা

    • 2505 (त । ৩। মালধন ধীরে ধীরে ঘরে আসার দািরন টাকার সদের যে লোকসান, তা বন্ধ করতে হবে। DD DBBBDDB D S DBBDBBD DDDBD DBBuBDS BDDBB DBBB BB DDD DSBBO BDD অন্যাসন্ধান করা উচিত কিসে খরচ বাড়ল। অতিরিক্ত অনাবশ্যক শ্রমিক পষতে গেলে তৈরি মালের জিনিস বাড়াতেই হবে। কতকগলি শিল্পসংক্রান্ত কারখানা এমনভাবে চালান হয় যে, যখন কতকগলি করাখানার কাজ চলচে, সেই কাজের ওপর নিভাির করে বাকী কারখানাগলির কাজ বন্ধ, পাবোত্ত কারখানা অলস কারখানাকে সাহায্য করছে। শ্রমিকদের অন্নবস্ত্রের সংস্থান করচে। এর উদ্দেশ্যই হ’ল দ্রব্যের মাল্য বধি ।

আমি এ ধরণের ব্যাপার আদৌ ভাল মনে করি না! শ্রমিকের নীতি এই হওয়া উচিত, সে যদি