পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जान बाकैीव्र अी अवभ i a ifaqvr verwruf ( মাসারিক স্কুলের রিপোর্ট হইতে গহীত ) S N Ο Ο যদি আমরা জীবনে বড় কাজ করতে চাই, বড় করে মানষি গড়ে তুলতে হবে আমাদের। সামানা DBBDSuLBD DDDSS DD DBBuuSiDD DBDBDS এই জিলািন সহয়ে আমরা সারা জগতের উপকারের দিকে দটি রেখে কাজ করে যাব। শািন্ধ, আমাদের জন্যে নয়। আমাদের মধ্যে কেউ ইলেকট্ৰিক মোটর আবিহুকার করে নি। কিন্তু এখন সে জিনিসটা সারা দনিয়ার উপকারে লািগচে। কেউ একার জন্যে কিছু করে না। আমাদেব কাজও বিশ্ববিবাসীর জন্যে। মানষে প্রথমে ছোট থাকে, শিক্ষা দ্বারা সে বড় হয়। যার বয়স যত কম, তাকে শিক্ষা দেওয়া তত সহজ। সে বালক একদিন আমাদের শিক্ষক হয়ে উঠতে পারে। আমার ছেলেবেলায় আমি বাবাকে লাটিন অক্ষর শেখাই, কারণ বাবা তাঁর বাল্যে 'সোয়াবাক” (জার্মান ভাষার পরাতন অক্ষব) ছাড়া আর কিছু, শেখেন নি। আমার ছেলে স্কুল থেকে যা শিখে আসে, আমি তার কাছে সেটা শিখে নি। স্কুল শািন্ধ আমাদেৰ সন্তানদের জন্যে নয়- আমাদের জন্যেও । জ্ঞান অজানেব "বারাই আমাদের জীবনযাত্রা সমদ্ধ হয়ে উঠতে পারে সব দিক দিয়ে- অন্য কিছু হুবারা নয়। স্কুলের জন্যে যে পয়সাটি আমরা খরচ করি, তা বহাগণ হয়ে আমাদেব পকেটে ফিরে আসবে একদিন । মানষের সারাদিনের শারীরিক শ্রমের মােলা কত ? বড় জোর তিন ক্লাউন। কিন্তু তার নৈতিক ও আধ্যাত্মিক শ্রমের মাল্য অসীম। একজন ব্যক্তি লক্ষ লক্ষ ক্লাউন ম্যালোর মানসিক ও আধ্যাত্মিক শ্রম করতে সমৰ্থ”। মানষে বদ্ধি নবারা অধিকতর অর্থ উপাৰ্জন করতে পারে -তা করতে হ’লে উপাঞ্জনের আসলে যে উৎস জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা---এ দু’টিব বুদ্ধি করতে হবে, তবেই দেশের ও দশের উপকার। ఎసి ని ఏ স্বাধীনভাবে সমাজের উপকাব সকলেই করতে সমর্থ – কেউ বেশি, কেউ কম। কিন্তু বিনা শিক্ষায় কেউ মানষ হয় না, দশের উপকারে আত্মনিয়োগ করবার প্রকৃষ্ট পন্থা তাকে কে বলে দেবে ? অলপ আমার এ শিক্ষা শৈশবেই হয়েছিল। বাবা বলতেন, নিজের পায়ে দাঁড়াতে শেখ। আমার একজন শিক্ষক ছিলেন, তিনিও তাই বলতেন। প্রত্যেক পিতার কর্তব্য তাঁর পত্রের মধ্যে নৈতিক চরিত্র গড়ে তোলা, দায়িত্বজ্ঞান জাগান। এর BDBD DD uDBuuD BDBDB DBD BBD BDS BBSBD uDBD DBD BBuBB BD BDBS BB DDDD DDD ছ’ বছরের ছেলেকে দ” কাউনি আয় করতে শিক্ষা দেন, তবে তাঁর নিজের ২০o ক্ৰোউন আয় করার চেয়েও তা মাল্যবান, কারণ এভাবেই আমাদের ছেলেমেয়েরা স্বাধীনতার মাল্য শিখবে, নিজেয় উপাজিত অৰ্থ ঠিকভাবে খরচ করতে শিখবে-অৰ্থনৈতিক ও স্নাত্নক সুকে স্বাধীনতার জন্ম হবে এ থেকেই ।