পাতা:টম ব্রাউনের স্কুলজীবন - রাসবিহারী মুখোপাধ্যায়.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| | ১২ টম ব্রাউনের স্কুলজীবন। দিলে। আর আমাকে আর ববকে উপরি আধ গিনি করে দিলে, কিন্তু অমন বিশ আধণিনি পেলেও আর সে রাস্তায় আমি যেতে চাইনা বাবু!” এই বলে আস্তে আস্তে ঘাড় নেড়ে উঠে দাড়িয়ে গার্ড তাহার শিঙ্গায় জোরে পরিস্কার এক শিটি দিল। | টম বলিল “কি মজা!” সে তার ভবিষ্য সতীর্থদের এই সব বীরকীর্তির কা শুনিয়া গৰ্ব্ব রাখিবার আর জায়গা পাইতেছিল না । সে ভাবিতেছিল কবে এ ষষমাই শেষ হইলে সে তাহাদের সঙ্গে এমনই করিয়া এ সব ব্যাপারে যােণ দিতে পারিবে এই কথা মনে করিয়া আগ্রহে তাহার হৃদয় পূর্ণ হইয়া উঠিতেছিল। “যে সব লােক পথে পড়ে কিম্বা যাদের আমাদের মত আবার ঐ পথে ফিরতে হয় তাদের পক্ষে তেমন মঞ্জ। নয় মশায়। ঐ যে আরবার গ্রীষ্মের সময় আইরিশ মজুগুলার কথা বললুম ওরা আমাদের জন্যে পাথর জড় করে রেখেছিল এবং আমরা যখন ফিরি তপন পাথর ফেঁকে আর কি। তার পর আমাদের তখন গাড়ীতে দুজন পারি যাচ্ছিলেন, ব্যাপার বুন, আর কি। আমরা লাইনেই মাথায় গাড়ী খাড়া করে অনেক কষ্টে তাদের শান্ত করি। বলি যে আর কখনও আমরা মটরনালীক-ওয়ালাদের নিয়ে যাচ্ছি না যতক্ষন তারা না করার করে যে পথে পাথর ভাঙ্গানে আইরিশ লােকদের দেখে কখনও তাহার গুলি ছাড়বে না।” গার্চ এই বলিয়া চুরুট টানিতে টানিতে টমকে উদারভাবে নিরীক্ষণ করিতে লাগিল। “নানা তুমি প্রেমে না। মটরনালীক ছোড়ার কথা আরাে বলাে।” এই ধরনা সেবার বাইসেষ্টারের পথে কি হাঙ্গামায় না পড়তে হয়েছিল। আমরা তখন সহর থেকে ছয় মাইল দূরে ' এমন সময় একজন বুতো গােছর লােহদার লােকের সঙ্গে দেখা হল। চৌকো মাথা, পাকা