পাতা:টম ব্রাউনের স্কুলজীবন - রাসবিহারী মুখোপাধ্যায়.pdf/১৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১১ টম ব্রাউনের স্কুলজীবন। তখন তুমি বেশ ভাল করেই ওর তত্ব টের পাবে--ওহে বড় বেজায় ঠাণ্ডা, এস এক হাত দৌড়ে নেওয়া যাক”। এই বলিয়া ইষ্ট ভে করিয়া বাহির হইয়া গেল এবং টম ও তাহার পিঠ পিঠ ছুটিল • বেশ বুঝা গেল ইষ্ট খুব তেজের সঙ্গেই ছুটিতেছে । আর টমেরও দৌড়ান সম্বন্ধে মনে মনে একটা ভয়ানক গৰ্ব ছিল, সেও দেখাইতে চায় যে নূতন ছেলে হইলেও সে নিতান্ত দুধের খোকা নয়। সুতরাং সেও খুব উঠিয়া পড়িয়া লাগিয়া গেল। সিধা মাঠের উপর দিয়া তাহারা চলিল, যাহার যতদুর গুণপনা আছে কেহই কসুর করিল না, অবশেষে তারা দ্বীপের খালের ধারে আসিয়া গড়াইল। তখন তাহাদের মধ্যে গজ খানেক ব্যবধান ছিল । ইষ্ট দম লইয়া পূৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক সন্ত্ৰমের সহিত টমের দিকে তাকাইয়া বলিল “হ্যা তুমি মন ছুটিয়ে নও দেখছি ! যাক আমি খাস্তা কচুরির মত গরম হয়ে উঠেছি”; টম বলিল “কিন্তু তােমরা নভেম্বর মাসে সাদা পাতলুন পর যে ?” সে স্কুল-বাড়ীর প্রায় সব ছেলের পােসাকেই এই বৈশিষ্ট টুকু লক্ষ। করিয়াছিল। ১. “ব: তা বুঝি তুমি জান না? না আমিই যে লছি। আছ যে স্কুলবাড়ীর ম্যাচের দিন। আজ ফুটবল লো হবে, আমাদের বাড়ী একদিকে, আর পুলের সব ছেলে একদিকে। আমরা সাদা পাতলুন করি এই বলে যে দেখাতে চাই যে আমরা পানির ভয় রাখি না। তােমার বরাত ভাল তুমি আই এসে পড়েছ। তুমি এক্ষুণি একটা ম্যাচ দেবে এন, ক্ৰক আমাকে পেছলিতে খেলতে দেবে বলেছে। নিয় স্কুলের আর কোন ছেলেকে সে তা দিবে না, কেবল জেমস ছাড়া, আর তার চৌদ্দ বছর বয়স " “ব্রুক কে ? HT -- T ||