ঠাকুরমা’র ঝুলি অরুণ বরুণ বলিল, “আচ্ছা ।” ( ܠ ) *আচ্ছা,”-দিন কোথায় দিয়া যায়, রাত্রি কোথায় দিয়া যায়, কোন য়াজ্য থেকে কি আনে, মাথার ঘাম মাটিতে পড়ে, ক্ষুধা নাই, তৃষ্ণা নাই, বারো মাস ছত্রিশ দিন চাঁদ সূৰ্য্য ঘুরে’ আসে, অরুণ বরুণ যে অট্টালিকা বানায়। অরুণ বরুণ কাজ করে, কিয়ণমালা বোন ভরা ঘাটের ধরা জল হাড়িতে হাড়িতে ভরিয়া আনিয়া দেয় । বারো মাস ছত্রিশ দিনে, সেই অট্টালিকা ৷ তৈয়ায় হইল । সে অট্টালিকা দেখিয়া ময়দানব উপোস করে, বিশ্বকৰ্ম্ম ঘর ১ ছাড়ে-- অরুণ বরুণ কিরণের অট্টালিকা সূৰ্য্যের আসন ছোয়, চাঁদের আসন কাড়ে । শ্বেত পাথর ধৰ্ব্ব ধবৃ, শ্বেত মাণিক রবৃরবৃ; হুয়ায়ে দুয়ারে রূপার কবাট, চুড়ায় চূড়ায় সোশার কলসী ! অট্টালিকার চারিদিকে ফুলের গাছ, ফলের গাছ-পক্ষীপাখালীতে আঁটে না। মধুর গন্ধে অট্টালিকা ভুরভুর, পাখীর তাকে অট্টালিকা মধুরপুর। অরুণ বরুণ কিরণের বাড়ী দেবে। गङ bांश्शिl cनाथ ! একদিন এক সন্ন্যাসী নদীর ওপুর দিয়া যান। যাইতে- 1 যাইতে সন্ন্যাসী বলেন,- . ആ ' “বিজন দেশের বিজন বনে কো-গো * ?一 গড়ে’ছ, এমন পুরী, তা”য় !««سـ _কে গড়েছি, এমন পুৰী, তুলনা ※ ई Se
পাতা:ঠাকুরমার ঝুলি.djvu/১১২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।