—রূপ-তরাসী— 深 NIK “ দেখিতে দেখিতে ঘোড়া দুইটাকে গিলিয়া, যতদূর আলোকে দেখা যায়, অজগর, বনের পোক-মাকড় খাইতে খাইতে ততদূর বেড়াইতে লাগিল । রাজপুত্ৰ থকৃথর কঁাপেন ! মন্ত্রিপুত্র চুপি চুপি বলিলেন,— “বন্ধু। ডরাইও না, ওই যে আলো, ওটি সাত-রাজার ধন্য ফণীর মণি ;-মণিটি নিতে হইবে।” রাজপুত্ৰ বলিলেন,-“সৰ্ব্বনাশ! কেমন করিয়া নিবে ?” “ভয় নাই, দেখ, আমি মণি আনিব।” বলিয়া, মন্ত্রিপুত্র আস্তে, আস্তে, নামিয়া আসিয়াই এক খাবাল কাদা আনিয়া মণির উপর ফেলিয়া দিলেন । দিয়াই আপনার তরোয়াল-খানি কাদার উপর উণ্টইয়া রাখিয়া, সরসর করিয়া গাছে উঠিয়া গেলেন। সব অন্ধকার -দুই জনে চুপ! অজগর, তা’র মণি --সেই মণির আলো নিভিয়াছে ; অজগর, হেঁস্ হেঁস্ শোস্ শোেস্ শব্দে ছুটিয়া আসিল ; দেখে, মণি নাই! অজগর তরোয়ালের উপর ফাটাফাট ছোবল মারিতে व्लाव्नि । কাদার তলে মণি নিখোজ-তরোয়ালের ধারে অজগরের ফণায় রক্তের বান। চােকে আগুনের হালক, মুখে বিষের ঝলক, অজগর। পাগল হইয়া গেল । ܠ68ܟܝܢ কাল-অজগর পাগল হইয়াছে—সারা বনের গাছ মুড়ামুড়, করিয়া ভাঙ্গে, লেজের বাড়িতে সরোবরের জল শতখান হইয়া 浚 للسياسي للكلمة Sህ”e
পাতা:ঠাকুরমার ঝুলি.djvu/১৬৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।