ঠাকুরমা’র বুলি রাজার কাছে গিয়া বুড়ী বলিল,-“তা রাজামশাই, আমি তো ওষুধ জানি,-তা আমি বুড়ো হাবড়া মেয়েমানুষ, তা আমার পেচোর সঙ্গে যদি রাজকন্যার বিয়ে দাও, তো রাজপুত্রকে ওষুধ দি ” রাজা তাহাই স্বীকার করিলেন । তখন পেঁচাের মা বুড়ী একরাশ তুলা, এক চরকা নিয়া, পবনের নায়ে উঠিয়া বলিল,- “ঘ্যাঘর চরকা ঘ্যাঘর, রাজপুত্ৰ পাগল । হটর হটর পবনের না’, মণিমালার দেশে যা ” পবনের না’। মণিমালার দেশে গেল। বুড়ী সরোবরের কিনারে বসিয়া ঘ্যাঘর ধ্যাঘৱ করিয়া চরকায় সূতা কাটিতে লাগিল । আবার দুপুরে রাজপুত্ৰ শুইয়াছেন ; মণিমালা মণি নিয়া উঠিয়া আসিলেন,-“ও বুড়ী, বুড়ী, তুই কোথা’ থেকে এলি ? আমাকে একখানা শাড়ী বুনিয়া দে।” বুড়ী শাড়ী বুনিয়া দিয়া কড়ি চাহিল। মণিমালা বলিলেন,— “বুড়ী, কড়ি তো নাই, এই এক মণি আছে!” বুড়ী বলিল,—“তা, তা—তাই দাও।” – ܢܝܢc] মণিমালা মণি দিতে গেলেন, বুড়ী খপু, করিয়া মণিমালাকে পবনের নৌকায় ܦܐܬܐ 表 S-C SS §
পাতা:ঠাকুরমার ঝুলি.djvu/১৭৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।