—রূপ-তরাসী浚 S আয়ী বলিল,-“আঁছে লীে নাতনি আঁছে! যে ঘরে র্তের বঁপি থাকত সেই ধরে আঁছে, আঁর সে ধরে যে এক শুক, তঁারি মধ্যে আঁমার মেয়ে সেই রাণীর প্রাণ । কঁাউকে যেন কঁসূ নে নাতনি, সব তেঁা আঁমি তেঁাকেই দোবো।” পরদিন বুড়ী সকল রাক্ষস নিয়া বাহির হইল ; বলিয়া গেল, —“নাতনি লো, আঁাজ আঁমরা এই কঁাছেই থাকিব।” যে দিন রাক্ষসেরা দুরের কথা বলে, সে দিন কাছে কাছে থাকে, যে দিন কাছের কথা বলে সে দিন খুব দূরে দূরে যায়। রাক্ষসেরা চলিয়া গেলে রাজপুত্ৰ আসিয়া রাজকন্যাকে বঁাচাইয়া সকল কথা শুনিলেন। তখনি, সুান-টান করিয়া কাপড়চোপড় ছাড়িয়া শিবমন্দিরে ফুল-বেলপাতা অঞ্জলি দিয়া, রাজপুত্ৰ নিশ্বাস বন্ধ করিয়া তালগাছে উঠিয়া তালপত্র খাড়া পাড়িলেন। তা’রপর পুকুরে নামিয়া স্ফটিকস্তম্ভ ভাঙ্গিয়া দেখেন, সাতফণা সাপ । রাজপুত্ৰ সাপ নিয়া উপরে আসিলেন । পৃথিবীর সকল রাক্ষসের মাথা টনটিন করিয়া উঠিল --যে যেখানে ছিল রাক্ষসেরা ছুটিয়া আসিতে লাগিল -আলুথালু চুল, এ-ই। লম্বা লম্বা পা ছুড়িতে ছুড়িতে বুড়ী সকলের আগে ছুটয়া আসে “আঁাই লে। মাই লো, নাতনি লো নাতনি نه چېرته তেঁর মনে এই ছিল লে। ! * \ = * র্তোর মুণ্ডুটা চিবিয়া খাই লে।” ീ 战 ـــــــــــــــــــــــــــا SoV
পাতা:ঠাকুরমার ঝুলি.djvu/১৯৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।