ঠাকুরমা’র বুলি তার উপর আবার বামুণের চাটাল চ্যাটাল কথা। জ্বালাতন পালাতন বামুণী ধান ঝাড়ে, তা’র তুষ ফেলে, কি, ধান ফেলে! এমন সময় ব্ৰাহ্মণ গিয়া বলিল,-“বামুণী, আজ বুঝি। পিটে করবি, না ?” কুলো মুলো ফেলিয়া খ্যাংরা নিয়া ব্ৰাহ্মণী গৰ্জে’ উঠিল,— “হঁ, পিটে কয়তেই বসেছি ! চাল বাড়ন্ত হঁাড়ি খটু খটু-এক কড়ার মুরোদ নাই। পিটা-থেকোর পুত পিটা খাবে!—বোরো আমার বাড়ী থেকে ৷” গৰ্জনে উঠান কঁপে, গাছ থর থর পক্ষী উড়ে -ব্ৰাহ্মণ ভাবৃলেন— “কি ? ব্রাহ্মণী, তা’র গালি সইব, এত্ত আমি ? তা’ হবে না ?” তখনি রাগে হ’লেন বনগামী ! ( & ) বনে বনে ঘোরেন, এমন সময় এক সন্ন্যাসীর সঙ্গে ব্ৰাহ্মণের দেথা । সকল কথা শুনিয়া, সন্ন্যাসী, ব্ৰাহ্মণকে আপন আশ্রমে নিয়া গেলেন । আশ্রমে গিয়া ব্ৰাহ্মণ সন্ন্যাসীর কাছে লেখা পড়া শিথেন । কান নড়বড় বুড়ো বামুণ মুনির কাছে পড়েন কেমন ? এ বেলা దాూ,----ఇ-లె-లె ও বেলা পড়েন,-“খ-চ-ফা-অ-অ-অ ।” S Sq \S0ʻq
পাতা:ঠাকুরমার ঝুলি.djvu/২২৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।