পাতা:ঠাকুরমার ঝুলি.djvu/৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঠাকুরমা’র বুলি ※ মুনির পায়ে প্ৰণাম করিয়া, ত্ৰিশূল হাতে বসন্ত শিমূল গাছের কাছে গেলেন। গিয়া দেখেন, শিমূল গাছে কাপড়চােপড়, শিমূল গাছে রাজমুকুট । বসন্ত বলিলেন,-“হে বৃক্ষ, যদি সত্যিকারের বৃক্ষ হও, তো, তোমার কাপড়-চোপড় আর তোমার রাজমুকুট আমাকে দাও।” বৃক্ষ বসন্তকে কাপড়-চোপড় আর রাজমুকুট দিল । বসন্ত বাকল ছাড়িয়া কাপড়-চোপড় পরিলেন ; রাজমুকুট মাথায় দিলেন। দিয়া, বসন্ত, ক্ষীর-সাগরের উদেশে চলিতে লাগিলেন। যাইতে, যাইতে, যাইতে, বসন্ত কত পৰ্ব্বত, কত বন, কত দেশ-বিদেশ ছাড়াইয়া বার বচ্ছর তের দিনে "দুধ-মুকুটে" ধবল। পাহাড়ের কাছে গিয়া পৌছিলেন। ধবল পাহাড়ের মাথায় দুধের সর থকৃ থকৃ, ধবল পাহাড়ের গায়ে দুধের ঝরণা ঝর ঝাবু; বসন্ত সেই পাহাড়ে উঠিলেন । উঠিয়া দেখিলেন, ধবল। পাহাড়ের নীচে ক্ষীরের সাগর ক্ষীর-সাগরে ক্ষীরের ঢেউ ঢল ঢলু করে— লক্ষ হাজার পদ্মফুল ফুটে আছে থারে। ঢেউ থই থই সোণার কমল, তা”রি মাঝে কি ?— দুধের বরণ হাতীর মাথে— গজা(মাতি | বসন্ত দেখিলেন, চারিদিকে পদ্মফুল, পদ্মফুলের انه شته বরণ হাতী দুধের জল ছিটাইয়া খেলা করিতেছে,-সেই হাতীর মাথায় গজমোতি -সোণার মতন, মণির মতন, হীরার মতন Sos و