পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/১৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$8 ডেপুটীর জীবন। পেছিব এবং একখান গাড়ীতেই মেয়ের রামপুরহাট হইতে তুমক যাইতে পারিবেন। আমি নির্দিষ্ট দিনে গোয়ালন্দ আসিয়া দেখি, শ্বশুর মহাশয় নিজেই শরতকে, যোগেশ ও সরোজিনীর সঙ্গে গোয়ালন্দ লইয়া আসিয়াছেন । আমি তাহদিগকে লইয়া নৈহাটা পথে রামপুরহাটে পৌছিলাম। আশু বাবুও তার স্ত্রী ও ছেলেপেলে লইয়৷ সেই ট্রেইণেই আসিয়া ছিলেন । দুখান গাড়ী করিয়া আমরা দুমকা পন্থছিলাম । তখন বাসায় দুর্গা পাড়ে নামক ৪ মাসিক বেতনে একজন পাচক, জানকী ও একজন ঐ দেশীয় চাকর ছিল। গৃহিণী নূতন বিদেশে আসিয়া বেশ একটু আনন্দ উপভোগ করিতে লাগিলেন ; কিন্তু পাচকের রান্না তাহার মোটেই পছন্দ হইত না । তখন শীত পড়িয়াছে। তিনি বলিলেন, “তুমি অনৰ্থক এই পাচকের জন্য অর্থ ব্যয় কর, ইহাকে উঠাইয়া দাও, আমি রান্না করিব।” তাহাই হইল, পাচককে বিদায় দিলাম, শরত দুবেল। রান্না করিতেন, আমাদের আহারাদি দি বেশ ভালই হইত। তখন মাত্র ৫০ allowance পাইতাম । আমার বাসা খরচ ৮০৷৯০ টাকা লাগিত। অবশিষ্ট টাকা বাড়ী হইতে ও শ্বশুর মহাশয়ের নিকট হইতে আনিয়া বাসাখরচ চালাইতাম। যোগেশ তখন মাত্র ৭৮ বৎসরের বালক, সরোজিনীর বয়স ১২১৩ বৎসর। কেহই স্কুলে যাইত না। যোগেশ বাড়ীতেই কিছু কিছু fifts stafico Settlement Office a cotiato কাৰ্য্য জোটাইয়া দিলাম। বেশ পারিবারিক জীবন চলিতে