পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/১৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। అసె Aee AeAAASA SAASAASSAeAAAS SAAAS AAASASAS SSeeee SeAMAAAA ASAS A SAS SSAS F్క .م ہے۔ سم“ আমার নিকট আনিতে বলিলাম। সে আসিয়া আমাকে বলিল— “হুজুর আমি সব তোমার কাছে বলিব, আমার স্ত্রীকে আমি মারিয়াছি”। আমি তখন বলিলাম, “তুমি ভাল করিয়া বুঝিয়া দেখ ; আমি হাকিম, আমার নিকট কোন অপরাধ স্বীকার করিলে তোমার গুরুতর শাস্তি হইবে । তোমাকে দুই ঘণ্টা সময় দিলাম।” এই বলিয়া তাহাকে ছাড়িয়া দিলাম, এবং মোস্তাজীর ও জনৈক কনেষ্টবলকে আদেশ করিলাম তাহাকে যেন চলিয়া যাইতে দেওয়া না হয় । তৎপর আমি স্নানাহার করিয়া সেই পৰ্ণশালাতে খাটিয়ার উপর বিশ্রাম করিলাম। সন্দিগ্ধ সাওতালের আহারাদির জন্য তাহার আত্মীয়দিগকে বন্দোবস্ত করিতে বলিলাম। অপরাত্যুে তাহাকে আমার সম্মুখে উপস্থিত করাইয়া পুনরায় জিজ্ঞাসা করিলাম। সে বলিল—“ধরম কথা আমি বল ব, যা হয় হবে” এই বলিয়া সে স্বীকারউক্তি করিল ; আমি লিখিয়া লইলাম । তাহার সারমর্ম এইরূপ ঃ “আমার স্ত্রী আমাদের গ্রামের ‘অৰ্জ্জুন' সাওতালের সহিত অবৈধপ্রেমে আকৃষ্ট হইয়া অসদ্ব্যবহার করিতেছিল । আমি তাহাকে নিষেধ করিয়াছি, শাসনও করিয়াছি, কিন্তু সে আমার কথা গ্রাহ করে না। ঘটনার দিন দুপুরবেলায় সে শালপাত ভাঙ্গার ভাণ করিয়া ঐ পাহাড়ে যায়। আমি তাহার গতিবিধি গোপনে লক্ষ্য করিয়া দেখি, যে অৰ্দ্ধ পথ গেলে পর, অর্জন তাহার সঙ্গে মিশিয়া ঐ পাহাড়ে উঠিতে থাকে। আমি AAAAAASAAAAeS ee AAAA AAAA AAAA AAAA