পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/২৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२>'8 ডেপুটীর জীবন। ്.:\rുസ്സഹ AASAASAASAASAASAASAASAe AeSeSeSe eSeSMMSMSMSMSMS SJS ', h," *** w^^^^్క*^^._^^^^^** কি যেন কাৰ্য্য করিতেন। তার মৃত্যুর পর তাহার বিধবা পত্নী সামান্য কিছু পেনসন পাইতেন। তিনি সেই টাকা দ্বারা নিজের খরচ চালাইতেন এবং মোহনলালকে কিছু সাহায্য করিতেন । সেই মহিলার অনুরোধে আমি মোহনলালকে বাসায় রাখিয়াছিলাম। সৌদামিনী ঠাকুরাণী অন্ন খাইতেন না । আটা বা ফলমূল খাইয়া জীবন ধারণ করিতেন। তিনি তখন রোহিণী গ্রামে বা তন্নিকটস্থ কোনস্থানে বাসের জন্য একখানি গৃহ নিৰ্ম্মাণ করাইতে ছিলেন। উদ্দেশ্য সেখানে একটা আশ্রম করিয়া অবশিষ্ট জীবন তথায় কাটাইবেন । হঠাৎ মোহনলালের জুর হইল এবং সামান্ত রকমের নিমোনিয়াও হইল । তখন তাহার দিদিমাকে খবর পাঠাইলাম। তিনি আমার বাসায় আসিলেন ও মোহনলালের শুশ্রীষা করিতে লাগিলেন । ঈশ্বরকৃপায় মোহনলাল অল্প সময়েই, আরোগ্য লাভ করিল। প্রফুল্ল মোহনলালের দিদিমাকে কিছু দিন আমাদের সঙ্গে থাকিতে অনুরোধ করিলেন, তিনিও সম্মত হইলেন। তাহার বয়স বোধ হয় ৫০ এর উদ্ধ ছিল। অন্নাহার না করিয়াও সুস্থ ও সবলদেহশালিনী ছিলেন। আমাদের সঙ্গে থাকার সময় জানিলাম এই মহিলা বিশেষ গুণসম্পন্না ছিলেন। ভাল বাঙ্গলা জানিতেন, ইংরেজীও একটু জানিতেন। শিলাই প্রভৃতি বহু শিল্পবিদ্যায় তাহার নিপুণ হস্ত ছিল । তিনি নানাপ্রকার জলখাবার প্রস্তুত করিতেন এবং আমি অফিস হইতে আসিলে প্রতি দিন আমাকে নূতন খাবার দিয়া জল