পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৫০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

:8 సె\b n o ডেপুটীর জীবন। ம் நற் SAASA SAAAAA AAAAMAM AMAM SAAAAAA AAAA AAAA SAAAAASA SAASAASSAAAASA SSASAS SSAS SSAS SSASAS SSAS হইল না। অল্প সময়েই তাড়াতাড়ি নামিলাম। পাহাড়ের নিম্নদেশে এক কুণ্ড আছে, তাহারই নাম “সীতাকুণ্ড", সেখানে কুণ্ডের একপাশ্বে পর্বতগাত্রে সর্বদাই এক ক্ষুদ্র অগ্নিশিখা প্রদীপের ন্যায় জ্বলিতেছে। এই সমস্ত দেখিয়া cপ্রায় মধ্যাহ্নসময়ে বাঙ্গলায় গিয়া স্নান আহারাদি সম্পন্ন করিলাম । d পর দিন গোশকটে করিয়া সহস্রধারা প্রভৃতি স্থান দেখিতে গেলাম। চন্দ্রনাথ পাহাড়ের পশ্চিমাংশে বারাইয়াঢাল। ষ্টেশনের অনতিদূরে এই ‘সহস্রধারা’ নামক জলপ্রপাত। সেইস্থানে যাইতে কতকটা পাহাড় অতিক্রম করিয়া উঠিতে হয়। এই পথে স্বভাবের কতগুলি অত্যাশ্চৰ্য্য দৃশ্য আছে। এক কুণ্ডে নিয়ত ঈষৎ উষ্ণ বারি উত্থিত হইতেছে। জল মুখে দিয়া দেখিলাম লবণাক্ত। অদূরে এক কুণ্ডে স্থশীতল সুপেয় জল, তাহার নাম “দধিকুণ্ড” । কিছু দূরে দেখিলাম পৰ্ব্বতগাত্রে নিয়তই দীপশিখা জ্বলিতেছে। সেই গাত্রে পাথরের উপর যষ্ঠ, ছাতার বঁটি কি অন্য কিছু দিয়া অল্প আঘাত (বা খোচা) দিলেই আগুন জ্বলিতে থাকে। এই সব দেখিয়া “সহস্রধারায় পহুছিলাম। অতি উচ্চ শৃঙ্গ হইতে অজস্র লক্ষ লক্ষ ধারায় বারি পতিত হইতেছে, যেন বর্ষার বৃষ্টি পড়িতেছে। নীচে দাড়াইয়া বহু লোক সেই জলধারাতে স্নান করিতেছে। আমরাও স্নান করিলাম। অনেকে “বোম বোম” শব্দ করিতেছে। এই শব্দ করিলে নাকি জলধারা আরও